উদ্দিন টুকু: আমি সাটুরিয়া টর্নেডো ঘটনার রাত্রেই শহর থেকে
উদ্ধারকারী
প্রথম
টীম
এর
যাত্রীছিলাম
রাস্তায়
পরে
থাকা
লন্ডভন্ড
ঘড়বাড়ী
গাছপালা
পশুপাখী
মানুষের
খন্ডিতদেহ
লাশ
এগুলো
পরিষ্কার
করতে
করতে
রাস্তায়
চলাচলের
কোন
রকম
ব্যাবস্থা
করছি
আর
এগিয়ে
যাচ্ছি।
সাটুরিয়া
হসপিটালের
পিছনে
রাস্তানাই
চালভর্তি
ট্রাক
নদীরতীর
ঘেষে
দাড়িয়ে
আছে।
কেউই
বুঝতে
পারছিলামনা
কিভাবে
এইটা
হলো,
নদীর
ঐ
পারে
চাউল
ভর্তি
ট্রাক
গোডাউনের
সামনে
থেকে
এইপারে।
ঝড়ের
পরই
ঐ
সময়ের
সার্কেল
এসপি
ড:
দোহার
পুলিশের
গাড়ীর
সাথে
রেডক্রিসেন্ট
এর
ছোট
এক্টি
দল
সামনের
সারিতে
থেকেই
সাটুরিয়া
যাই।
রাস্তায়
যেই
বিভতসতা
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ভয়াবহতাদেখেছি
বলে
বোঝানো
সম্ভব
না
যারা
দেখেছে
অনুভব
করতে
পারবে
বুঝাতে
পারবে
না।
গা
শিউরে
উঠছে
আমার।
মানব
দেহের
বিভিন্ন
অংশ
খন্ড
খন্ড
হয়ে
পরে
আছে
কেউ
জীবিত
আবার
মৃত।
রাত্রি
কাটলো
এই
বিভতসতা
নিয়ে
সকাল
১১:৩০
মিনিটে
মানিকগঞ্জ
আসলাম
প্রস্তুতি
নিয়ে
আবার
দুপুরেই
যাব
কিন্তু
ঐ
দিন
পানি
ছাড়া
কিছুই
খাইতে
পারলাম
না
ক্ষুধা
আছে
খাবার
আছে
কিন্তু
খাইতে
পারি
নাই।
আসলে লিখে
ঐ
দিনের
এত
অস্বাভাবিক
নির্মম
চিত্র
বুঝানো
যাবেনা।
তান্ডব
কি
দেখেছি
নুঝানো
সম্ভব
না।
দোয়া
করি
আল্লাহপাক
ঐ
দিনের
ঘটনায়
মৃত্যুবরনকারী
সবাইকে
জান্নাতবাসী
করুন
আমীন।
আর
যারা
জীবিত
আছে
যে
যেভাবেই
স্মৃতি
নিয়ে
আছেন
ভাল
থাকবেন।
বাসীকে
ধৈর্য
সহকারে
এই
পরিস্থিতি
মোকাবেলা
করার
শক্তি
দিয়েছিলেন
এত
তারাতারি
উত্তরনের
পথ
আল্লাহপাক
দেখিয়েছেন
আমীন।
এর
পরই
ছিল
পবিত্র
ঈদ।
ঈদের
দিন
বিএনপি‘র
প্রতিনিধিদল
নিয়ে
দেশনেত্রী
খালেদা
জিয়া
সাটুরিয়া
স্কুল
মাঠে
ঈদ
উদযাপন
করেছিলেন
আমিও
ঐ
স্মৃতির
একজন
অংশীদার
ছিলাম।
সাটুরিয়া/ ২৬ এপ্রিল ২০১৮।