আওলাদ হোসেন কে সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপের ঘর নির্মাণের পর তার এক মাত্র কণ্যার সাথে |
সাটুরিয়া প্রতিনিধি: আরেক দিন মুজুর
আওলাদ হোসেনের স্বপ্নের ঘর নির্মাণ করে দিল সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপ। মানিকগঞ্জের
সাটুরিয়া উপজেলার নওগার রাবেয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ডা. রফিকুল ইসলামের
সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপ এর অধীনের সমাজের ঘরহীন মানুষদের ঘর করে তৈরি করে দিচ্ছন।
এ প্রকল্পেই আওতায় ঘর পেলেন আওলাদ।
আওলাদ হোসেনের স্বপ্নের ঘর নির্মাণ করে দিল সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপ। মানিকগঞ্জের
সাটুরিয়া উপজেলার নওগার রাবেয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ডা. রফিকুল ইসলামের
সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপ এর অধীনের সমাজের ঘরহীন মানুষদের ঘর করে তৈরি করে দিচ্ছন।
এ প্রকল্পেই আওতায় ঘর পেলেন আওলাদ।
সাটুরিয়ার ফুকুরহাটি ইউনিয়নের জান্না
গ্রামের মৃত আওলাদ হোসেন (৫০) দিন মুজুরের কাজ করে সংসার চলছিল কোনভাবে। সংসারে
একটি কণ্যা সন্তানও আসে। কিন্তু হঠাৎ করে তার স্ত্রী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা
যান। এর পর থেকেই সংসারে নেমে আসে অন্ধকার।
গ্রামের মৃত আওলাদ হোসেন (৫০) দিন মুজুরের কাজ করে সংসার চলছিল কোনভাবে। সংসারে
একটি কণ্যা সন্তানও আসে। কিন্তু হঠাৎ করে তার স্ত্রী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা
যান। এর পর থেকেই সংসারে নেমে আসে অন্ধকার।
আওলাদ হোসেন তার ভিটে মাটিতে একটি
খুপরি ঘরে বসবাস করতেন। শ্রমিকের কাজ করে তার সন্তান কে স্থানীয় জান্না উচ্চ
বিদ্যালয়ে পড়া শুনা করান। তার কন্যা কুলছুম ৮ম শ্রেণীতে লেখা পড়া করছেন। যা আয়
করেন পড়া শুনার খরচ ও দু বেলা ডাল ভাত খেয়েই চলে যায়। আবার ঘর দিবেন কি করে। যে
ভাঙ্গা ঘরে ঘরে ২ জনের সদস্যের সংসারে আলো জ্বলত। বৃষ্টির পানিতে সে আলো মাঝে মাঝে
নিভে যেত।
খুপরি ঘরে বসবাস করতেন। শ্রমিকের কাজ করে তার সন্তান কে স্থানীয় জান্না উচ্চ
বিদ্যালয়ে পড়া শুনা করান। তার কন্যা কুলছুম ৮ম শ্রেণীতে লেখা পড়া করছেন। যা আয়
করেন পড়া শুনার খরচ ও দু বেলা ডাল ভাত খেয়েই চলে যায়। আবার ঘর দিবেন কি করে। যে
ভাঙ্গা ঘরে ঘরে ২ জনের সদস্যের সংসারে আলো জ্বলত। বৃষ্টির পানিতে সে আলো মাঝে মাঝে
নিভে যেত।
আওলাদের ভাঙ্গা ঘরের ছবি তুলে
সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপের ওয়ালে দেন। সেখান থেকে রাবেয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা
ড.রফিকুল ইসলাম তা দেখেন। পরে সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপের অধীনে রাবেয়া ফাউন্ডেশনের
অর্থায়নে তার ঘর নির্মাণ করে দেন।
সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপের ওয়ালে দেন। সেখান থেকে রাবেয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা
ড.রফিকুল ইসলাম তা দেখেন। পরে সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপের অধীনে রাবেয়া ফাউন্ডেশনের
অর্থায়নে তার ঘর নির্মাণ করে দেন।
এ ব্যাপারে সাটুরিয়া ফার্স্ট গ্রুপের
মেম্বার মোঃ মাহুফুজুল ইসলাম খান রত্ন জানান, আওলাদ হোসেনের মত এ উপজেলার ৯টি
ইউনিয়নের ৮০টির মত ঘরহীন মানুষকে ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।
মেম্বার মোঃ মাহুফুজুল ইসলাম খান রত্ন জানান, আওলাদ হোসেনের মত এ উপজেলার ৯টি
ইউনিয়নের ৮০টির মত ঘরহীন মানুষকে ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে সাটুরিয়া
ফ্রার্স্ট গ্রুপের ও রাবেয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ড. রফিকুল ইসলাম ইসলাম মোবাইলে
জানান, আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সাটুরিয়ার প্রতিটি গ্রাম ঘুরে যাদের ঘর নেই, সেই
সমস্ত মানুষদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছি। আমার স্বপ্ন আছে সাটুরিয়ায় কেউ ঘর ছাড়া থাকবে না।
ফ্রার্স্ট গ্রুপের ও রাবেয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ড. রফিকুল ইসলাম ইসলাম মোবাইলে
জানান, আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সাটুরিয়ার প্রতিটি গ্রাম ঘুরে যাদের ঘর নেই, সেই
সমস্ত মানুষদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছি। আমার স্বপ্ন আছে সাটুরিয়ায় কেউ ঘর ছাড়া থাকবে না।
মানিকগঞ্জ২৪/
হা.ফ/ ২৬ অক্টোবর/ ২০১৭।
হা.ফ/ ২৬ অক্টোবর/ ২০১৭।
আরও পড়ুন: