আমাদের কি হেলিকপ্টার নেই ?

বিদেশী রাষ্ট্র কিংবা সরকার প্রধানরা
জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসবেন আর তার
জন্য হটাৎ করে,বিনা
ঘোষণায় ঘন্টারপর ঘন্টা বন্ধ করে
রাখা হবে ব্যস্ততম মহাসড়ক।
 

হাজার হাজার যানবাহন পথে
পথে আটকে থাকবে,অাটকে
থাকবে বিপন্ন রুগীবাহী এ্যাম্বুলেন্স,অফিস, বিমানবন্দর,পরীক্ষার
হলমুখী মানুষ। এই অভিশাপ
আমাদের আর কতকাল বইতে
হবে কে জানে

অথচ কর্তৃপক্ষ চাইলে অনায়াসে এই
অভিশাপের যন্ত্রনা লাঘব করতে পারেন।
আসলে তারা করবেন না।কারণ
তাদের তো পাথরের চোখ,নিজেরাও থাকেন এই যন্ত্রনার
বাইরে। সাধারণ মানুষতো শুয়োরের
পাল এদের কাছে

এরা কি পারে না
আগের দিন রেডিও টিভিতে
বলে দিতে, আগামীকাল অমুক
দেশের তমুক স্মৃতিসৌধে যাবেন,তাই এতটা থেকে
অতটা পর্যন্ত রাস্তা বন্ধ থাকবে।
মানুষ এই ঘোষণা শুনে
নিজ নিজ সুবিধা মত
আগে পরে চলবেন। কিন্তু
কখনোই তা করা হয়
না। এরা তার প্রয়োজনই
বোধ করেন না।
 
হটাৎ দেখা যাবে নিরাপত্তাবাহিনীর
সদস্যরা হাততুলে রাস্তা বন্ধ করে
দিলো। আটকে থাকো তিন
থেকে চার ঘন্টা
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্টের কারনে আজকেও আটকে
দেয়া হয়েছে ঢাকা আরিচা
মহাসড়ক। আজও সেই অভিশপ্ত
যন্ত্রনা
 আচ্ছা আমাদের কি হেলিকপ্টার
নেই,নাকি আমাদের কপ্টারে
অতিথিরা উঠতে সাহস পান
না

সাইফুদ্দিন আহম্মেদ নান্নু এর
ফেসবুক থেকে নেওয়া।

মানিকগঞ্জ২৪/ ২৮ জানুয়ারী/
২০১৮।

আরও পড়ুন:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাছে আদর্শ 

আরো পড়ুুন