বসন্ত
সব
ঋতুর
রানী।
রাজা
বললে
একটা
কর্কশ
ক্ষমতা
ক্ষমতা
ভাব
চলে
আসে,
রানী
শুনলে
অন্য
রকম
নরম
নরম
ভালো
লাগে। এই
মাসের
আগমনী
জানায়
ঘোষক
পাখি
কোকিল।ক্যু ক্যু
শব্দ
দিয়ে
কোকিল
ঘোষণা
দেয়
প্রকৃতিতে ফুল
ফল
সুগন্ধের মিলিটারি সম
অকস্মাৎ সৌন্দর্য্যের স্ফুরণের ক্যু
শুরু
হল।
ফুল
থেকে
মধু
আহরণ
করতে
শুরু
করে
মধুর
সাইরেন
বাঁজিয়ে মৌমাছির দল।
তাই
এর
নাম
মধু
মাসও
বটে। হলুদ
রঙের
রাধাচূড়া ফুলের
আদলে
এই
মাসে
হলুদ
শাড়ি
পরিধানে তরুণী
যুবতী
নারীরা
জীবন্ত
ফুল
হয়ে
ঘুরে
বেড়ায়
তবে
তাঁদের
সুগন্ধ
নেয়ার
চেষ্টা
করলে
ঝামেলা
বাঁধে।
এই
দুঃখে
নোবেল
কবি
ঠাকুর
লিখেছিলেন, “কোথা ব্রজবালা কোথা
বনমালা,
কোথা
বনমালী
হরি!
কোথা
ছা
হন্ত,
চিরবসন্ত ! আমি
বসন্তে
মরি।” তবে
জুঁই,
চামেলী,
রজনীগন্ধা, শিমুল,
হাসনাহেনা, গোলাপ,
লাল
গুলমেহের বা
কৃষ্ণচূড়ার ফুল
ছুঁয়ে
দেখেন,
গন্ধ
নিতে
পারেন,
বুকে
জড়িয়ে
রাখেন,
ওরা
ক্যাচর
ম্যাচর
করবেনা। জাতীয়
কবি
নজরুলও
হলুদ
শাড়ির
সাজে
মিষ্টি
কথা
বলা,
খিল
খিল
হাসি
দেয়া
ফুলের
মত
বসন্তের সুন্দরীদের দেখে
লিখেছিলেন, “এলো এ
বনান্তে পাগল
বসন্ত
বনে
বনে
মনে
মনে
রঙ
সে
ছড়ায়রে
চঞ্চল
তরুণ
দুরন্ত।“ তরুণ
নজরুলের দুঃখ
বুঝে
রবীন্দ্রনাথ আবার
লিখলেন,
‘আহা
আজি
এ
বসন্তে
এতো
ফুল
ফুটে,
এতো
বাঁশি
বাজে,
এতো
পাখি
গায়,’
আমি
অভাগা
এতো
বুড়ো
কবি
তাই
কোন
ফুল
ফিরিয়া
না
চায়,
খুঁজে
মরি
তাই
পাইনাকো ক্ষুর
যাহা
দিয়া
দাড়ি
কামানো
যায়। পরের
দু
লাইন
অবিশ্যি কবি
গুরু
মনে
মনে
রেখেছিলেন, কোথাও
ছাপা
হয়নি।
এতো
বসন্ত
এলো
আর
গেলো
কবিদের
কোনো
রেকর্ডেড বেনিফিট হয়নি। কবি
সুভাষ
মুখোপাধ্যায়ের মাথা
ভরা
আইনস্টাইনের মত
কাশফুল
মার্কা
চুল,
তার
হলুদ
টি
শার্ট
আর
মাইনাস
পাওয়ারের মোটা
কাঁচের
চশমা
দেখে
কোনো
বসন্তে
কোনো
হলুদ
শাড়ির
ফুলেল
রমণী
তার
দিকে
মনে
হয়
ফিরেও
তাকায়নি, তাই
তিনি
মনের
দুঃখে
লিখেছিলেন, ‘ফুল
ফুটুক
আর
নাই
ফুটুক
আজ
বসন্ত।‘
ফুলহীন
বসন্তের কবির
নামে
কোলকাতার নিউ
গড়িয়া
স্টেশনটির নাম
রাখা
হয়েছে
‘কবি
সুভাষ
মেট্রো
স্টেশন।‘ বসন্ত
নিয়ে
ডাক্তারদের বিড়ম্বনা অনেক
বেশি।
কবিদের
আর
মেয়েদের কাছে
বসন্ত
একটি
সুন্দর
সময়ের
ব্যাপার হলেও
ডাক্তাররা বসন্ত
শুনলে
ভাবনায়
পড়ে
যান।
তাদের
ভাবতে
হয়
কোন
বসন্ত
এলো
? জল
বসন্ত,
গুটি,
চিকেন
না
স্মল
? ছাত্র
ডাক্তার মেডিক্যালে পড়তে
পড়তে
ভাবে
স্মল
বসন্ত
এতো
বড়
রোগ
তাকে
বিগ
নামে
ডাকা
হয়না
কেনো
? হলুদ
আর
লাল
বসন্ত
ছন্দ
তুলে
সুগন্ধ
ছড়িয়ে
পাশ
দিয়ে
চলে
গেলেও
ডাক্তারদের বসন্ত
আর
বসন্তের দাগ
নিয়ে
ভাবতে
হয়
সারা
জীবন।
সবার
জীবন
বসন্তের মত
সুন্দর
হোক
এই
প্রত্যাশা ছড়িয়ে
পড়ুক
সবার
মনে।
সব
ঋতুর
রানী।
রাজা
বললে
একটা
কর্কশ
ক্ষমতা
ক্ষমতা
ভাব
চলে
আসে,
রানী
শুনলে
অন্য
রকম
নরম
নরম
ভালো
লাগে। এই
মাসের
আগমনী
জানায়
ঘোষক
পাখি
কোকিল।ক্যু ক্যু
শব্দ
দিয়ে
কোকিল
ঘোষণা
দেয়
প্রকৃতিতে ফুল
ফল
সুগন্ধের মিলিটারি সম
অকস্মাৎ সৌন্দর্য্যের স্ফুরণের ক্যু
শুরু
হল।
ফুল
থেকে
মধু
আহরণ
করতে
শুরু
করে
মধুর
সাইরেন
বাঁজিয়ে মৌমাছির দল।
তাই
এর
নাম
মধু
মাসও
বটে। হলুদ
রঙের
রাধাচূড়া ফুলের
আদলে
এই
মাসে
হলুদ
শাড়ি
পরিধানে তরুণী
যুবতী
নারীরা
জীবন্ত
ফুল
হয়ে
ঘুরে
বেড়ায়
তবে
তাঁদের
সুগন্ধ
নেয়ার
চেষ্টা
করলে
ঝামেলা
বাঁধে।
এই
দুঃখে
নোবেল
কবি
ঠাকুর
লিখেছিলেন, “কোথা ব্রজবালা কোথা
বনমালা,
কোথা
বনমালী
হরি!
কোথা
ছা
হন্ত,
চিরবসন্ত ! আমি
বসন্তে
মরি।” তবে
জুঁই,
চামেলী,
রজনীগন্ধা, শিমুল,
হাসনাহেনা, গোলাপ,
লাল
গুলমেহের বা
কৃষ্ণচূড়ার ফুল
ছুঁয়ে
দেখেন,
গন্ধ
নিতে
পারেন,
বুকে
জড়িয়ে
রাখেন,
ওরা
ক্যাচর
ম্যাচর
করবেনা। জাতীয়
কবি
নজরুলও
হলুদ
শাড়ির
সাজে
মিষ্টি
কথা
বলা,
খিল
খিল
হাসি
দেয়া
ফুলের
মত
বসন্তের সুন্দরীদের দেখে
লিখেছিলেন, “এলো এ
বনান্তে পাগল
বসন্ত
বনে
বনে
মনে
মনে
রঙ
সে
ছড়ায়রে
চঞ্চল
তরুণ
দুরন্ত।“ তরুণ
নজরুলের দুঃখ
বুঝে
রবীন্দ্রনাথ আবার
লিখলেন,
‘আহা
আজি
এ
বসন্তে
এতো
ফুল
ফুটে,
এতো
বাঁশি
বাজে,
এতো
পাখি
গায়,’
আমি
অভাগা
এতো
বুড়ো
কবি
তাই
কোন
ফুল
ফিরিয়া
না
চায়,
খুঁজে
মরি
তাই
পাইনাকো ক্ষুর
যাহা
দিয়া
দাড়ি
কামানো
যায়। পরের
দু
লাইন
অবিশ্যি কবি
গুরু
মনে
মনে
রেখেছিলেন, কোথাও
ছাপা
হয়নি।
এতো
বসন্ত
এলো
আর
গেলো
কবিদের
কোনো
রেকর্ডেড বেনিফিট হয়নি। কবি
সুভাষ
মুখোপাধ্যায়ের মাথা
ভরা
আইনস্টাইনের মত
কাশফুল
মার্কা
চুল,
তার
হলুদ
টি
শার্ট
আর
মাইনাস
পাওয়ারের মোটা
কাঁচের
চশমা
দেখে
কোনো
বসন্তে
কোনো
হলুদ
শাড়ির
ফুলেল
রমণী
তার
দিকে
মনে
হয়
ফিরেও
তাকায়নি, তাই
তিনি
মনের
দুঃখে
লিখেছিলেন, ‘ফুল
ফুটুক
আর
নাই
ফুটুক
আজ
বসন্ত।‘
ফুলহীন
বসন্তের কবির
নামে
কোলকাতার নিউ
গড়িয়া
স্টেশনটির নাম
রাখা
হয়েছে
‘কবি
সুভাষ
মেট্রো
স্টেশন।‘ বসন্ত
নিয়ে
ডাক্তারদের বিড়ম্বনা অনেক
বেশি।
কবিদের
আর
মেয়েদের কাছে
বসন্ত
একটি
সুন্দর
সময়ের
ব্যাপার হলেও
ডাক্তাররা বসন্ত
শুনলে
ভাবনায়
পড়ে
যান।
তাদের
ভাবতে
হয়
কোন
বসন্ত
এলো
? জল
বসন্ত,
গুটি,
চিকেন
না
স্মল
? ছাত্র
ডাক্তার মেডিক্যালে পড়তে
পড়তে
ভাবে
স্মল
বসন্ত
এতো
বড়
রোগ
তাকে
বিগ
নামে
ডাকা
হয়না
কেনো
? হলুদ
আর
লাল
বসন্ত
ছন্দ
তুলে
সুগন্ধ
ছড়িয়ে
পাশ
দিয়ে
চলে
গেলেও
ডাক্তারদের বসন্ত
আর
বসন্তের দাগ
নিয়ে
ভাবতে
হয়
সারা
জীবন।
সবার
জীবন
বসন্তের মত
সুন্দর
হোক
এই
প্রত্যাশা ছড়িয়ে
পড়ুক
সবার
মনে।
লেখা ও ছবি আরিফুর রহমান এর ফেসবুক
ওয়াল থেকে নেওয়া।
ওয়াল থেকে নেওয়া।
মানিকগঞ্জ২৪/ ১৩ ফেব্রুয়ারী/ ২০১৮।
আরও পড়ুন: