শিবালয়
প্রতিনিধি: জেলার শিবালয় উপজেলার শীলপাড়া সার্বজনীন মন্দির অপসারনের ঘটনায় ৬ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম খানসহ আরও ৫০/৬০ জনের নাম উল্লেখ
করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
প্রতিনিধি: জেলার শিবালয় উপজেলার শীলপাড়া সার্বজনীন মন্দির অপসারনের ঘটনায় ৬ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম খানসহ আরও ৫০/৬০ জনের নাম উল্লেখ
করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে শিবালয় থানা পুলিশ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।
বিষয়টি
শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মনিরুল ইসলাম
নিশ্চিত করেছেন।
শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মনিরুল ইসলাম
নিশ্চিত করেছেন।
শিবালয় থানা পুলিশ ও স্থানীয়রা
জানায়, মন্দিরের জমি সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে উপজেলার শীলপাড়ার প্রমোদ শীল ওরফে সূর্য শীলের সাথে জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম খান বিরোধ চলে আসছে। এর
জের ধরে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহিম খানের লোকজন
সোমবার ভোরে ওই মন্দিরের সব আসবাব
পত্র একটি ট্রাকযোগে অপসারণের চেষ্টা করে।
জানায়, মন্দিরের জমি সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে উপজেলার শীলপাড়ার প্রমোদ শীল ওরফে সূর্য শীলের সাথে জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম খান বিরোধ চলে আসছে। এর
জের ধরে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহিম খানের লোকজন
সোমবার ভোরে ওই মন্দিরের সব আসবাব
পত্র একটি ট্রাকযোগে অপসারণের চেষ্টা করে।
এমন
খবর পেয়ে থানা পুলিশ মন্দিরের মালামালসহ ওই ট্রাকটিকে জব্দ করে।
খবর পেয়ে থানা পুলিশ মন্দিরের মালামালসহ ওই ট্রাকটিকে জব্দ করে।
পরে প্রমোদ শীল বাদি হয়ে রহিম খানসহ স্থানীয় আরও ৫০/৬০ জনের বিরুদ্ধে
শিবালয় থানায় মামলা করলে পুলিশ ৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে আটক করে।
শিবালয় থানায় মামলা করলে পুলিশ ৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে আটক করে।
শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
মোঃ মনিরুল ইসলাম জানান, ক্রয় সূত্রে আব্দুর রহিম খান ওই জমির মালিকানা দাবী করছে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ। বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকবার সমাধানের চেষ্টাও করা হয়েছে। কিন্তু সোমবার
ভোরে রহিম খানের লোকজন মন্দিরের যাবতীয় মালামাল ট্রাকযোগে অপসারণের চেষ্টা করে।
এমন খবর পেলে আমি ফোর্স পাঠিয়ে ট্রাকসহ ও মালামালগুলো জব্দ করি।
মোঃ মনিরুল ইসলাম জানান, ক্রয় সূত্রে আব্দুর রহিম খান ওই জমির মালিকানা দাবী করছে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ। বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকবার সমাধানের চেষ্টাও করা হয়েছে। কিন্তু সোমবার
ভোরে রহিম খানের লোকজন মন্দিরের যাবতীয় মালামাল ট্রাকযোগে অপসারণের চেষ্টা করে।
এমন খবর পেলে আমি ফোর্স পাঠিয়ে ট্রাকসহ ও মালামালগুলো জব্দ করি।
পরে এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আব্দুর রহিম খানসহ
অন্যান্য আসামীদের আটকের
জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
অন্যান্য আসামীদের আটকের
জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
মানিকগঞ্জ২৪/
হা.ফ/ ৩০ অক্টোবর/ ২০১৭।
হা.ফ/ ৩০ অক্টোবর/ ২০১৭।
আরও
পড়ুন:
পড়ুন: