সাটুরিয়া প্রতিনিধি, ৭ ফেব্রুয়ারী:
জেলার সাটুরিয়া–মানিকগঞ্জ
সড়কের কান্দাপাড়া বাজার থেকে রাইল্লা পর্যন্ত প্রায় সাত কিলোমিটার সড়ক বেহাল। বেশিরভাগ জায়গায় পিচ উঠে গেছে। সড়কের রয়েছে অসংখ্য বড় বড় গর্ত।
ফলে গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে চলাচল
ব্যাহত হচ্ছে। যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ।
জেলার সাটুরিয়া–মানিকগঞ্জ
সড়কের কান্দাপাড়া বাজার থেকে রাইল্লা পর্যন্ত প্রায় সাত কিলোমিটার সড়ক বেহাল। বেশিরভাগ জায়গায় পিচ উঠে গেছে। সড়কের রয়েছে অসংখ্য বড় বড় গর্ত।
ফলে গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে চলাচল
ব্যাহত হচ্ছে। যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ।
সাটুরিয়া উপজেলা থেকে জেলা শহরে যাওয়ার জন্য বাস সার্ভিস না থাকায় অটোরিকশাই
একমাত্র ভরসা। বিকল্প সড়ক হিসেবে কান্দাপাড়া–রাইল্লা পথে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী এসব অটোরিকশায় চলাচল করে।
একমাত্র ভরসা। বিকল্প সড়ক হিসেবে কান্দাপাড়া–রাইল্লা পথে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী এসব অটোরিকশায় চলাচল করে।
জেলা সদরের বাসিন্দা অটোরিকশা চালক শাহের আলি বলেন, সাটুরিয়া–মানিকগঞ্জ সড়কের কান্দাপাড়া বাজার থেকে রাইল্লা পর্যন্ত পাকা সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়লেও কর্র্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
রাইল্লা গ্রামের আব্দুল মান্নান বলেন, মানিকগঞ্জ জেলার সবচেয়ে বেশি সবজি উৎপাদনকারী এলাকা হচ্ছে জান্না, ফুকুরহাটি ও রাইল্লা। এ
তিনটি গ্রামের উৎপাদিত ফসলসহ সবজি জেলা শহরে নিতে কৃষকদের অতিরিক্ত টাকা ও সময় ব্যয়
করতে হচ্ছে।
তিনটি গ্রামের উৎপাদিত ফসলসহ সবজি জেলা শহরে নিতে কৃষকদের অতিরিক্ত টাকা ও সময় ব্যয়
করতে হচ্ছে।
সাটুরিয়া সৈয়দ কালুশাহ ডিগ্রি কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক শামিম আরা বলেন, ‘আমি মানিকগঞ্জ থেকে সাটুরিয়ায় কলেজ করি। এ সড়কটি এতটাই
খারাপ যে, নিয়মিত চলাচল করে আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’
খারাপ যে, নিয়মিত চলাচল করে আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’
এ ছাড়াও রাইল্লা
পলেটেকনিক স্কুল, রাইল্লা আব্দুল মজিদ ফটো উচ্চ বিদ্যালয় ও রাইল্লা সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরাও চলাচলের জন্যও এই রাস্তাটি ব্যবহার
করেন।
পলেটেকনিক স্কুল, রাইল্লা আব্দুল মজিদ ফটো উচ্চ বিদ্যালয় ও রাইল্লা সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরাও চলাচলের জন্যও এই রাস্তাটি ব্যবহার
করেন।
এ ব্যাপারে সাটুরিয়া
উপজেলা প্রকৌশলী মো. আইয়ুব আলী বলেন, সড়কটি সংস্কার করার জন্য প্রকল্পের অনুমোদন চেয়ে এলইজিডি ঢাকা দপ্তরে আবেদন পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পটি পাস হলেই দ্রুত কাজ শুরু হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. আইয়ুব আলী বলেন, সড়কটি সংস্কার করার জন্য প্রকল্পের অনুমোদন চেয়ে এলইজিডি ঢাকা দপ্তরে আবেদন পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পটি পাস হলেই দ্রুত কাজ শুরু হবে।
মানিকগঞ্জ২৪/ হা.ফ/ ৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৯।
আরও পড়ুন: