মাসেও মানিকগঞ্জের শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত অধম্য ৭১ এর চার দিকে ব্যানার ও ফেস্টুনে ঢাকা রয়েছে। এতে
সাধারণ মানুষ, নতুন প্রজন্মসহ খোদ মুক্তিযোদ্ধারাও ক্ষোভ জানিয়েছেন। সরকার দলীয়
পোষ্টারে ঘিরে থাকায় সিনিয়র নেতা দুখঃ প্রকাশ করেছেন। মঙ্গলবার মানিকগঞ্জ মুক্ত
দিবস হলেও সারা দিন দলীয়,ব্যাক্তিগত পোষ্টার ব্যানারে ঢাকাই ছিল অদম্য ৭১।
বিজয় মাসেও কর্তৃপক্ষের কোন সাড়া নেই। কিন্তু এ বছর মহান বিজয় দিবস উদযাপনের আর
মাত্র ৩ দিন বাকী থাকলেও বুধবার সকাল পযন্ত
পোষ্টার ও ব্যানার দিয়ে ঢাকাই ছিল অদম্য ৭১।
দিক থেকে বড় ফেস্টুন সাটানো আছে। যার কারনে যাত্রী ছাউনি থেকে ঢাকিা– আরিচা মহাসড়ক পাড় হওয়ার সময় অধম্য ৭১ দেখাই যায় না। এমন চিত্র সারা বছরই দেখা যায়। এতে মুক্তিযোদ্ধের এ ভাস্কয যে উদ্যেশ্যে স্থাপন করা হয়েছে তা ব্যাহত হয়েছে বলে দাবী করেছেন খোদ রাজনৈতিক দলের নেতা, সংস্কৃতি কর্মী ও মুক্তিযোদ্ধোগণ।
তরু চৌধুরী নামে এক পথচারী জানান, মানিকগঞ্জ বাস ষ্টান্ডে স্থাপিত অধম্য ৭১ সামনে সারা বছর রাজনৈতিক দল, নেতা কর্মীদের পোস্টার এমন ভাবে সাটান, তাদের ভারে মুক্তিযোদ্ধের ভাস্কয চোখেই দেখা যায় ন। যা সত্যিই দৃষ্টিকুটু।
এমনকি বিজয়ের মাসেও একই চিত্র দেখা যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে মানিকগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সাংসদের কমান্ডার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার তবরাক হোসেন লুডু মানিকগঞ্জ ২৪ কে জানান, ভাবতে খুব অবাক
লাগে মহান বিজয়ের মাসেও নাগরিকদের অসেচতনা দেখে। এমন দিনেও আমাদের মুক্তিযোদ্ধের
স্বৃতি ও চেতনাকে প্রশ্ন বিদ্ধ করে রাখার জন্য।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
যাই এই বিজয় দিবস উদযাপনের মহিন্ধখনেও বেহাইয়া পানা করে অদম্য ৭১ এর সামনে পোষ্টার
ব্যানার সাটানো দেখে। অতি সত্তর পোষ্টার ও ফেস্টুন অপসারণ করতে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
জেলা প্রশাসক নাজমুছ সাদাত সেলিম জানান, আমার জানামতে অদম্য ৭১ এর সামনে একটি দলীয়
পোষ্টার সাটানো আছে। আর এ বিষয়টি পৌরসভা দেখাশুনা করে। তার পরও বিষয়টি আমি খোজ নিয়ে
ব্যাবস্থা নিচ্ছি।
স্বীকার করে বলেন, আমি শহিদ রফিক
চত্তর নির্মাণ করেছি, এটিও কৌশলে পোষ্টার ফেষ্টুনে ডেকে ফেলেছে। এর আগেও আমি কয়েকবার অধম্য ৭১ এর আশে পাশে সকল ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণ করেছিলাম। বিজয়
দিবসের আগেই অধম্য ৭১ এর দৃষ্টি নন্ধন ফিরে আনব ।
হা.ফ/ ১৩ ডিসেম্বর।