মোহাম্মদ
হাসান ফয়জী: বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে। না কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিরচেনা কবিতা “আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে, বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে”, তার
কথা বলছি না। যে মাঠটি দেখা যাচ্ছে সেটি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার আটিগ্রাম ইউনিয়নের্ ফারিরচর গ্রামের
একটি দাখিল মাদ্রাসার মাঠ।
হাসান ফয়জী: বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে। না কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিরচেনা কবিতা “আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে, বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে”, তার
কথা বলছি না। যে মাঠটি দেখা যাচ্ছে সেটি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার আটিগ্রাম ইউনিয়নের্ ফারিরচর গ্রামের
একটি দাখিল মাদ্রাসার মাঠ।
আটিগ্রামের
ফারিরচর হাজী জহিরউদ্দিন দারুস সালাম দাখিল মাদ্রাসার মাঠে বৃষ্টি নামলেই এখন
হাঁটু জলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে মাদ্রাসার কয়েক শতাধিক ছাত্র- ছাত্রী, শিক্ষকসহ
এলাকার ছেলে মেয়েদের খেলাধুলা করতে পারছে না। দীর্ঘদিন পানি আটকে থেকে মাঠ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এতে বিভিন্ন রোগ জীবানুর সৃষ্টি হয়ে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। যার ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির ছাত্র-ছাত্রীদের বেশী ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ফারিরচর হাজী জহিরউদ্দিন দারুস সালাম দাখিল মাদ্রাসার মাঠে বৃষ্টি নামলেই এখন
হাঁটু জলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে মাদ্রাসার কয়েক শতাধিক ছাত্র- ছাত্রী, শিক্ষকসহ
এলাকার ছেলে মেয়েদের খেলাধুলা করতে পারছে না। দীর্ঘদিন পানি আটকে থেকে মাঠ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এতে বিভিন্ন রোগ জীবানুর সৃষ্টি হয়ে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। যার ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির ছাত্র-ছাত্রীদের বেশী ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
মানিকগঞ্জ
সদর উপজেলার আটিগ্রাম ইউনিয়নের ফারিরচর গ্রামের স্থানীয়রা ১৯৮৪ সালে এ হাজী
জহিরউদ্দিন দারুস সালাম দাখিল মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা
করেন। এ মাদ্রাসার এক মাত্র খেলার মাঠটিতে এক দিন বৃষ্টি হলে ১২-১৫ দিন হাটুঁ জল জমে
থাকে। এতে মাদ্রাসার ছাত্র- ছাত্রীসহ এলাকার ছেলে মেয়েরা খেলাধুলা করতে পারছে না।
সদর উপজেলার আটিগ্রাম ইউনিয়নের ফারিরচর গ্রামের স্থানীয়রা ১৯৮৪ সালে এ হাজী
জহিরউদ্দিন দারুস সালাম দাখিল মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা
করেন। এ মাদ্রাসার এক মাত্র খেলার মাঠটিতে এক দিন বৃষ্টি হলে ১২-১৫ দিন হাটুঁ জল জমে
থাকে। এতে মাদ্রাসার ছাত্র- ছাত্রীসহ এলাকার ছেলে মেয়েরা খেলাধুলা করতে পারছে না।
এ ব্যাপারে
মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোঃ ফজলুর রহমান জানান, বৃষ্টি হলেই আমার মাদ্রাসার খেলার
মাঠ পানিতে ভরে যায়। ৩ দিকে সড়ক থাকায় বৃষ্টি হলে তা বের হতে না পারার দীর্ঘদিন পানি
জমে থাকে। এতে আমার ৫২০ জন শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পানি জমে থাকার
কারনে নিজ উদ্যোগে একটি পাইপ দিয়ে লাগিয়েছিলাম। কিন্ত আব্দুল কুদ্দুছ নামে এক ব্যক্তি
বাড়ী করার জন্য মাটি ভরাট করার কারনে এখন পানি মাঠ থেকে বের হতে না পারায় পানি জমে থাকে।
মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোঃ ফজলুর রহমান জানান, বৃষ্টি হলেই আমার মাদ্রাসার খেলার
মাঠ পানিতে ভরে যায়। ৩ দিকে সড়ক থাকায় বৃষ্টি হলে তা বের হতে না পারার দীর্ঘদিন পানি
জমে থাকে। এতে আমার ৫২০ জন শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পানি জমে থাকার
কারনে নিজ উদ্যোগে একটি পাইপ দিয়ে লাগিয়েছিলাম। কিন্ত আব্দুল কুদ্দুছ নামে এক ব্যক্তি
বাড়ী করার জন্য মাটি ভরাট করার কারনে এখন পানি মাঠ থেকে বের হতে না পারায় পানি জমে থাকে।
ফজলুর
রহমান জানান, তার এ মাঠে দীর্ঘ ৫ বছর ধরে একই অবস্থা। সামান্য বৃষ্টি নামলেই ১২- ১৫
দিন পযন্ত পানি জমে থাকেছে। এ ব্যাপারে তিনি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট
জানিয়েছেন কিন্ত কোন কাজ হয় নি।
রহমান জানান, তার এ মাঠে দীর্ঘ ৫ বছর ধরে একই অবস্থা। সামান্য বৃষ্টি নামলেই ১২- ১৫
দিন পযন্ত পানি জমে থাকেছে। এ ব্যাপারে তিনি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট
জানিয়েছেন কিন্ত কোন কাজ হয় নি।
এ ব্যাপারে
আটিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নূর- এ – আলম সরকার জানান, এ মাদ্রাসার মাঠটির
চাইতে সড়ক উচু তা্ই বৃষ্টি হলেই এখানে পানি জমে থাকে। তাছাড়া পাশেই ঘর- বাড়ি, করবস্থান
থাকায় পানি নিষ্কাশনের বিকল্প কোন ব্যাবস্থা নেই। তাছাড়া সুপার সাহেব এ বিষয়ে আমাকে
অবহিত করেছেন। আমাদের শিক্ষাখাতের বরাদ্ধ আসলে সেখান থেকে এ অর্থবছরে কিছু বরাদ্ধ দেবার
কথা বলেছি তাকে।
আটিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নূর- এ – আলম সরকার জানান, এ মাদ্রাসার মাঠটির
চাইতে সড়ক উচু তা্ই বৃষ্টি হলেই এখানে পানি জমে থাকে। তাছাড়া পাশেই ঘর- বাড়ি, করবস্থান
থাকায় পানি নিষ্কাশনের বিকল্প কোন ব্যাবস্থা নেই। তাছাড়া সুপার সাহেব এ বিষয়ে আমাকে
অবহিত করেছেন। আমাদের শিক্ষাখাতের বরাদ্ধ আসলে সেখান থেকে এ অর্থবছরে কিছু বরাদ্ধ দেবার
কথা বলেছি তাকে।
কিন্তু
এলাকাবাসী অভিযোগ করেন মাদ্রাসার সুপার ইচ্ছে করলে এ মাঠ জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে
পারে। কিন্তু তার এ বিষয়ে কোন আগ্রহ নেই। তার পরও ফারিরচর গ্রামের মানুষের প্রাণের দাবি মাঠটি যাতে দ্রুত পানি নিষ্কাশন করে খেলাধুলার ব্যবস্থা করা যায় তার জন্য এগিয়ে আসবে স্থানীয়
প্রশাসন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করেন মাদ্রাসার সুপার ইচ্ছে করলে এ মাঠ জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে
পারে। কিন্তু তার এ বিষয়ে কোন আগ্রহ নেই। তার পরও ফারিরচর গ্রামের মানুষের প্রাণের দাবি মাঠটি যাতে দ্রুত পানি নিষ্কাশন করে খেলাধুলার ব্যবস্থা করা যায় তার জন্য এগিয়ে আসবে স্থানীয়
প্রশাসন।
এ ব্যাপারে
মানিকগঞ্জ সদর হসপিটালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ লুৎফর রহমান জানান, কোন খেলার
মাঠে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকলে মশা- মাছি জন্মে রোগ জীবাণু ছড়াবে। তাছাড়া ছোট ছোট বাচ্চারা
খেলার মাঠে আটকে থাকা পানিতে খেলাধুলা করলে সর্দি – ঠান্ডা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে।
মানিকগঞ্জ সদর হসপিটালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ লুৎফর রহমান জানান, কোন খেলার
মাঠে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকলে মশা- মাছি জন্মে রোগ জীবাণু ছড়াবে। তাছাড়া ছোট ছোট বাচ্চারা
খেলার মাঠে আটকে থাকা পানিতে খেলাধুলা করলে সর্দি – ঠান্ডা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে।
মানিকগঞ্জ২৪/
হা. ফ/ ২ আগস্ট/ ২০১৭।
হা. ফ/ ২ আগস্ট/ ২০১৭।