মানিকগঞ্জ২৪ প্রতিনিধি:
বানের পানিতে মানিকগঞ্জের হরিরাপমুর উপজেলা পরিষদ থেকে জেলা শহরের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ
হয়েগেছে। হরিরামপুর উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নের মধ্যে ১১ টি ইউনিয়নের মানুষই পানি বন্ধী
হয়ে পরেছে। রাস্তাঘাট বাজারের মধ্যেও পানি উঠেগেছে। হরিরাপমুর উপজেলা পরিষদের সকল দাফ্তরিক
ভবন চত্তরে এখন হাটু পানি।
বানের পানিতে মানিকগঞ্জের হরিরাপমুর উপজেলা পরিষদ থেকে জেলা শহরের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ
হয়েগেছে। হরিরামপুর উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নের মধ্যে ১১ টি ইউনিয়নের মানুষই পানি বন্ধী
হয়ে পরেছে। রাস্তাঘাট বাজারের মধ্যেও পানি উঠেগেছে। হরিরাপমুর উপজেলা পরিষদের সকল দাফ্তরিক
ভবন চত্তরে এখন হাটু পানি।
শুক্রবার হরিরামপুর
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, জেলা শহর থেকে উপজেলায় সরাসরি সড়ক যোগাযোগ
বন্দ হয়ে গেছে। উপজেলার সামনের সড়ক কয়েকটি স্থানে ভেঙ্গে উপজেলার সাথে অন্যান্য ইউনিয়নের
সাথেও সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েগেছে।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, জেলা শহর থেকে উপজেলায় সরাসরি সড়ক যোগাযোগ
বন্দ হয়ে গেছে। উপজেলার সামনের সড়ক কয়েকটি স্থানে ভেঙ্গে উপজেলার সাথে অন্যান্য ইউনিয়নের
সাথেও সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েগেছে।
বন্যার পানিতে
কয়েক হাজার একর জমির রোপা আমন তলিয়ে গেছে। শতাধিক পুকুর মাছের ঘের ডুবে গেছে। বন্যায়
আক্রান্ত মানুষ এখন আশ্রয় কেন্দ্র ও উচু জমিতে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
কয়েক হাজার একর জমির রোপা আমন তলিয়ে গেছে। শতাধিক পুকুর মাছের ঘের ডুবে গেছে। বন্যায়
আক্রান্ত মানুষ এখন আশ্রয় কেন্দ্র ও উচু জমিতে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
এ ব্যাপারে হরিরামপুর
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজি আরিফিন রেজওয়ান জানান, আমার উপজেলা পরিষদ অফিসের সাথে
সকল ইউনিয়নের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়েগেছে। সরকারী যে সব বরাদ্ধ পাওয়া গেছে তা বিতরনের
ব্যাবস্থা করা হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজি আরিফিন রেজওয়ান জানান, আমার উপজেলা পরিষদ অফিসের সাথে
সকল ইউনিয়নের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়েগেছে। সরকারী যে সব বরাদ্ধ পাওয়া গেছে তা বিতরনের
ব্যাবস্থা করা হচ্ছে।
তিনি আরো জানান,
আমার উপজেলার হেলিপ্যাডে ১৫-২০ টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। আমরা বন্যায় আক্রান্ত পরিবারকে
নিরাপদ আশ্রয় স্থলে সরিয়ে নেবার কাজ করে যাচ্ছি।
আমার উপজেলার হেলিপ্যাডে ১৫-২০ টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। আমরা বন্যায় আক্রান্ত পরিবারকে
নিরাপদ আশ্রয় স্থলে সরিয়ে নেবার কাজ করে যাচ্ছি।
হরিরাপমুর উপজেলা
পরিষদের হেলিপেডে যেসব পরিবার আশ্রয় নিয়েছে তারা খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন
করছে । তারা কোন ত্রান সহায়তা পাননি বলেও জানান।
পরিষদের হেলিপেডে যেসব পরিবার আশ্রয় নিয়েছে তারা খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন
করছে । তারা কোন ত্রান সহায়তা পাননি বলেও জানান।
হরিরামপুর চালা
ইউনিয়ন পষিদ চত্তরেও পানি উঠেগেছে। চালা ইউনিয়নসহ উপজেলার ১৩ টি ইউ্নিয়নের মধ্যে ১১ টি ইউনিয়নের মানুষ
পানিবন্ধি হয়ে পড়েছে। এলাকার আঞ্চলিক কাচা ও পাকা সড়ক ইতিমধ্যে পানিতে ডুবে যাওয়ায়
একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম হচেছ ডিংগি নৌকা।
ইউনিয়ন পষিদ চত্তরেও পানি উঠেগেছে। চালা ইউনিয়নসহ উপজেলার ১৩ টি ইউ্নিয়নের মধ্যে ১১ টি ইউনিয়নের মানুষ
পানিবন্ধি হয়ে পড়েছে। এলাকার আঞ্চলিক কাচা ও পাকা সড়ক ইতিমধ্যে পানিতে ডুবে যাওয়ায়
একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম হচেছ ডিংগি নৌকা।
এ ব্যাপারে হরিরামপুর
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবুল বাশার সবুজ জানান, চালা ইউনিয়নের মুল সড়কের ৩
টি স্থানে পানি উঠেছে। শুক্রবার রাতে ঐ সব স্থানে পানি বাড়লে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে
যাবে। তিনি আরো জানান, জেলা শহর থেকে উপজেলা ভবনে যেতে হলে এখন নৌকা ছাড়া যাওয়া যাচ্ছে
না।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবুল বাশার সবুজ জানান, চালা ইউনিয়নের মুল সড়কের ৩
টি স্থানে পানি উঠেছে। শুক্রবার রাতে ঐ সব স্থানে পানি বাড়লে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে
যাবে। তিনি আরো জানান, জেলা শহর থেকে উপজেলা ভবনে যেতে হলে এখন নৌকা ছাড়া যাওয়া যাচ্ছে
না।
মানিকগঞ্জ২৪/হা.ফ/১৮ আগস্ট/
২০১৭।
২০১৭।