মানিকগঞ্জ২৪ প্রতিনিধি: মানিকগঞ্জের
যমুনা নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরার দায়ে ৩৫ জেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল ও
অর্থদন্ড করেছে জেলার শিবালয় ও দৌলতপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাগণ।
যমুনা নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরার দায়ে ৩৫ জেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল ও
অর্থদন্ড করেছে জেলার শিবালয় ও দৌলতপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাগণ।
বুধবার বিকেলে পৃথক ভ্রাম্যমান
আদালত পরিচালনার মাধ্যমে তাদেরকে ওই জেল জরিমানা করা হয়।
আদালত পরিচালনার মাধ্যমে তাদেরকে ওই জেল জরিমানা করা হয়।
শিবালয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
(ইউএনও) কামাল মোহাম্মদ রাশেদ জানান, বুধবার ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত
শিবালয় উপজেলার যমুনা নদী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩০ জন জেলেকে আটক করা হয়।
(ইউএনও) কামাল মোহাম্মদ রাশেদ জানান, বুধবার ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত
শিবালয় উপজেলার যমুনা নদী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩০ জন জেলেকে আটক করা হয়।
পরে বুধবার বিকেল সাড়ে ৫ টার
দিকে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে আটকদের মধ্য থেকে ১০ জনকে চার হাজার টাকা করে এবং
এক জনকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। বাকী ১৯ জনকে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়।
দিকে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে আটকদের মধ্য থেকে ১০ জনকে চার হাজার টাকা করে এবং
এক জনকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। বাকী ১৯ জনকে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
(ওসি) ররিবুজ্জামান জানান, বুধবার দুপুরে উপজেলার যমুনা নদীতে ইলিশ ধরার দায়ে তিন হাজার মিটার জাল ও ১০ কেজি
ইলিশসহ ৫ জনকে আটক করা হয়।
(ওসি) ররিবুজ্জামান জানান, বুধবার দুপুরে উপজেলার যমুনা নদীতে ইলিশ ধরার দায়ে তিন হাজার মিটার জাল ও ১০ কেজি
ইলিশসহ ৫ জনকে আটক করা হয়।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার
মাধ্যমে আটক ব্যক্তিদেরকে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
কানিজ ফাতেমা। এসময় জেলেদের নিকট থেকে উদ্ধার হওয়া মাছগুলো স্থানীয় এতিমখানায় দেওয়া হয় ।
মাধ্যমে আটক ব্যক্তিদেরকে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
কানিজ ফাতেমা। এসময় জেলেদের নিকট থেকে উদ্ধার হওয়া মাছগুলো স্থানীয় এতিমখানায় দেওয়া হয় ।
মানিকগঞ্জ২৪/
হা.ফ/ ১৮ অক্টোবর/ ২০১৭।
আরও পড়ুন:
হা.ফ/ ১৮ অক্টোবর/ ২০১৭।
আরও পড়ুন: