সবধরণের
লেনদেন চলবে কিন্তু ঘড়ির কাঁটায় ১২টা বাজলেই ব্যাংকগুলোতে বিদ্যুৎ বিল,গ্যাসের বিল নেয়া বন্ধ। এ এক অদ্ভুত নিয়মরে
বাবা!
লেনদেন চলবে কিন্তু ঘড়ির কাঁটায় ১২টা বাজলেই ব্যাংকগুলোতে বিদ্যুৎ বিল,গ্যাসের বিল নেয়া বন্ধ। এ এক অদ্ভুত নিয়মরে
বাবা!
কোন যুক্তিতে,কোন আইনে এই বিধান,কে
এর প্রণেতা জানা দরকার।
অবস্থা যা দাঁড়িয়েছে তাতে
একজন চাকুরীজীবিকে গ্যাস বিল,বিদ্যুৎ বিল,পানির বিল দেবার জন্যই মাসে একদিন ছুটি নিতে হবে।
একজন চাকুরীজীবিকে গ্যাস বিল,বিদ্যুৎ বিল,পানির বিল দেবার জন্যই মাসে একদিন ছুটি নিতে হবে।
আর এক দু
ঘন্টাতেও এসব বিল পরিশোধ সম্ভব নয়। কারণ এক ব্যাংকে সব
বিল নেয় না। কোন ব্যাংক বিদ্যুৎ বিল নেয় তো গ্যাস বিল
নেয় না,গ্যাস বিল
নেয় তো পানির বিল
নেয় না।
ঘন্টাতেও এসব বিল পরিশোধ সম্ভব নয়। কারণ এক ব্যাংকে সব
বিল নেয় না। কোন ব্যাংক বিদ্যুৎ বিল নেয় তো গ্যাস বিল
নেয় না,গ্যাস বিল
নেয় তো পানির বিল
নেয় না।
ইচ্ছে করলেই সব ব্রাঞ্চে বিলও
দেয়া যায় না,সিল মেরে
ব্যাংকের শাখা উল্লেখ করে দেয়া থাকে। ফলে লাঞ্চব্রেক বা কাজের ফাঁকে
চট করে যে বিল পরিশোধ
করে আসবেন তাও পারবেন না। কপাল খারাপ হলে লম্বা লাইনে পরতে পারেন। আবার এক ব্যাংক থেকে
অন্য ব্যাংকে যাবার পথে যানজটে ফেঁসে যেতে পারেন। কারণ ১২টা বাজলোতে বিল নেয়া বন্ধ। তাতে একদিনে ছুটিতে নাও কুলাতে পারে। অদ্ভুত সব পাগলামী,বেউকুফপনা।
দেয়া যায় না,সিল মেরে
ব্যাংকের শাখা উল্লেখ করে দেয়া থাকে। ফলে লাঞ্চব্রেক বা কাজের ফাঁকে
চট করে যে বিল পরিশোধ
করে আসবেন তাও পারবেন না। কপাল খারাপ হলে লম্বা লাইনে পরতে পারেন। আবার এক ব্যাংক থেকে
অন্য ব্যাংকে যাবার পথে যানজটে ফেঁসে যেতে পারেন। কারণ ১২টা বাজলোতে বিল নেয়া বন্ধ। তাতে একদিনে ছুটিতে নাও কুলাতে পারে। অদ্ভুত সব পাগলামী,বেউকুফপনা।
লেখা সাংবাদিক সাইফুদ্দিন আহম্মেদনান্নু এর ওয়াল থেকে নেওয়া।
মানিকগঞ্জ২৪/ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
আরও পড়ুন: