রাজ্জাক হোসাইন রাজ: ইয়াবা নামক
মাদকের
জীবন
ঘাতির
ছোঁবল
থেকে
জাতিকে
বাচাবে
কে?
এই
প্রশ্ন
এখন
সর্বত্রই। ইয়াবা
একটি
ভয়ানক
অভিশাপ
হিসেবে
জাতির
উপর
ছওয়ার
হয়েছে। বর্তমান সময়ের
আলোচিত
এক
নেশার
নাম
ইয়াবা।
পাগলা
ঔষদ
বলে
ও
পরিচিত,
পিছনে
ফেলে
আসা
যে
কোন
সময়ের
চাইতে
আলোচিত
ও
প্রচলিত নেশাদ্রব্য মরনঘাতী এই
ইয়াবা।
শোনা
যায়
দ্বিতীয় বিশ্বযোদ্ধের সময়
হিটলার
তার
যোদ্ধ
জয়ের
জন্য
মজুদকৃত খাদ্য
ও
যোদ্ধারত দূর্বল
সেনাদের নিয়ে
বিজয়
ছিনিয়ে
আনবার
জন্য
তার
সরকারের সর্বোচ্চ কেমিস্টদের সাথে
আলোচনা
করে
এমন
কিছু
আবিষ্কার করতে
বললেন
যা
খেলে
দূর্বল
সৈনিকরা চাঙা
হয়ে
যাবে
এবং
খাবারের প্রতি
অনিহা
থাকবে।
যায়
দ্বিতীয় বিশ্বযোদ্ধের সময়
হিটলার
তার
যোদ্ধ
জয়ের
জন্য
মজুদকৃত খাদ্য
ও
যোদ্ধারত দূর্বল
সেনাদের নিয়ে
বিজয়
ছিনিয়ে
আনবার
জন্য
তার
সরকারের সর্বোচ্চ কেমিস্টদের সাথে
আলোচনা
করে
এমন
কিছু
আবিষ্কার করতে
বললেন
যা
খেলে
দূর্বল
সৈনিকরা চাঙা
হয়ে
যাবে
এবং
খাবারের প্রতি
অনিহা
থাকবে।
তখন
কার
কেমিষ্টদ্বয় গবেষণা
করে
ক্যাফেইন,এমফিটামিন,মিথাইল,কালার ও ফ্লেভারের সমন্বয়ে আবিষ্কার করেছিলেন এই ইয়াবা। ঢাকায়
তিন
ধরনের
ইয়াবা
পাওয়া
যায়।
প্রথম
ধরনের
ইয়াবা
ট্যাবলেটের বেশির
ভাগ
সবুজ
বা
গোলাপি
রঙের
হয়।
এর
ঘ্রাণ
অনেকটা
বিস্কুটের মত
হয়ে
থাকে।
দ্বিতীয় ধরনের
ইয়াবা
ট্যাবলেট এর
দাম
তুলনামূলকভাবে কম।
কিন্তু
এটিও
নেশাসৃষ্টিতে ভূমিকা
রাখে।
তৃতীয়ধরনের ট্যাবলেটি আরও
সস্তা
এবং
নেশায়
আষক্তদের নিকট
এটি
ভেজাল
বলে
পরিচিত।
কার
কেমিষ্টদ্বয় গবেষণা
করে
ক্যাফেইন,এমফিটামিন,মিথাইল,কালার ও ফ্লেভারের সমন্বয়ে আবিষ্কার করেছিলেন এই ইয়াবা। ঢাকায়
তিন
ধরনের
ইয়াবা
পাওয়া
যায়।
প্রথম
ধরনের
ইয়াবা
ট্যাবলেটের বেশির
ভাগ
সবুজ
বা
গোলাপি
রঙের
হয়।
এর
ঘ্রাণ
অনেকটা
বিস্কুটের মত
হয়ে
থাকে।
দ্বিতীয় ধরনের
ইয়াবা
ট্যাবলেট এর
দাম
তুলনামূলকভাবে কম।
কিন্তু
এটিও
নেশাসৃষ্টিতে ভূমিকা
রাখে।
তৃতীয়ধরনের ট্যাবলেটি আরও
সস্তা
এবং
নেশায়
আষক্তদের নিকট
এটি
ভেজাল
বলে
পরিচিত।
ইয়াবা
সেবনকারীদের মধ্যে
প্রচলিত ধারণা
অনুসারে, চিতা
নামের
পিলটি
সবচেয়ে নিম্নমানের ইয়াবা
পিল
হিসেবে
গণ্য
হয়।
এর
গায়ে
ক্ষুদ্র চিহ্ন
থাকে।
অন্যদিকে গোলাপ
জল
নামের
ইয়াবা
পিলকে
উচ্চ
মান
পিল
হিসেবে
গণ্য
করা
হয়।
ইয়াবা
পিলের
গায়ে
ইংরেজি
ডাব্লিউ ওয়াই
(WY) লেখা
থাকে।
ওয়াই
লেখার
ধরন
দীর্ঘ
হলে
এবং
ইয়াবার রঙ
পুরোপুরি গোলাপি
হলে
ধারণা
করা
হয়
সেটি
ইয়াবা
হিসেবে
ভাল
মানের। বর্তমান সময়ে
জনপ্রিয় এই
নেশা
দ্রব্য
সমাজের
উচ্চবিত্ত,নিন্মবিত্ত,তরুন,তরুনী,যুবক,যুবতী,শিক্ষিত,অশিক্ষিত,সরকারি,বেসরকারি,সংবাদ
কর্মী
থেকে
শুরু
করে
সকল
শ্রেনী
পেশার
মানুষ
আসক্ত
এই
মরন
নেশায়।
মোবাইল
ফোনের
নেটওয়ার্কের মত
হাটে
মাঠে
ঘাটে
সর্বত্র হাতের
নাগালেই পাওয়া
যাচ্ছে
এই
ইয়াবা। অল্প
সময়ে
কোটিপতি হবার
নেশায়
এক
শেনীর
মানুষরূপী কিছু
অমানুষ
মায়ানমার থেকে
আমদানি
করে
এক
শ্রেনীর নিন্মবিত্ত আয়ের
মানুষ
কে
ব্যাবহার করে
বাংলাদেশের প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছে
দিচ্ছে
এই
মরন
নেশা। প্রশ্ন
হচ্ছে
আইন
শৃংখলা
বাহিনীর চোখ
কে
ফাকি
দিয়ে
কিভাবে
কক্সবাজারের টেকনাফ
থেকে
সারা
বাংলাদেশে সরবরাহ
করা
হয়
এই
ইয়াবা?
নাকি…
প্রশাসনের সাথে
আতাত
করে
দেদারছে চলছে
এই
ইধারকার মাল
ওধার
করার
কারবার ? হ্যা
পুরোপুরি সত্যি
না
হলেও
আংশিক
সত্যি
বিভিন্ন সময়ে
প্রকাশিত সংবাদ
থেকে
দেখা
যায়
এই
ব্যাবসার সাথে
অসাধু
কিছু
আইন
শৃংখলা
রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যারা উতঃপূত
ভাবে
জড়িত। সবচাইতে অবাক
করা
বিষয়
রাজধানীর মোহাম্মদ পুরের
বাহারি
ক্যাম্পে ২৪
ঘণ্টা
আসক্তদের সেবার
ব্রত
নিয়ে
ইয়াবা
সম্রাটরা চাহিবা
মাত্র
উহার
বাহক
কে
সরবরাহ
করছে
এই
ইয়াবা।
মাত্র
১০০
গজ
দূরে
প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে বিশেষ
বাহনী
এস
পি
বি
এন
এর
কার্যালয়,পাশেই
থানা
আর
ও
আজব
করা
ব্যাপার একটু
সামনেই
গণভবন।
নাম
প্রকাশে অনিচ্ছুক এক
হোটেল
ব্যাবসায়ী জানায়
প্রতি
মাসে
অন্তত
২০
থেকে
৩০
কোটি
টাকার
ব্যাবসা হয়
এই
বহুল
পরিচিয়
বিহারী
ক্যাম্পে। এবং
সেই
টাকার
একটা
মোটা
অংশ
যায়
স্থানীয় নেতা,থানা,পুলিশ সহ
প্রভাবশালীদের পকেটে। শুধু
রাজধানীর বিহারী
ক্যাম্পেই না
প্রতটি
জেলা,থানা,মহল্লায় প্রভাবশালী ও
রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় পরিচালিত হচ্ছে
এই
ইয়াবার
ব্যাবসা। চাঞ্চল্যকর ব্যাপার হচ্ছে
অনেকে
প্রশাসনের সোর্স
হিসেবে
কাজ
করে
অন্য
ব্যাবসায়ীদের সেলসম্যান দের
information দিয়ে
ধরিয়ে
দিয়ে
সোর্সরা নিজেরাই বিনা
বাধায়
হনুমান
ষ্টাইলে ব্যাবসা করে
যাচ্ছে। আবার
অনেক
যায়গায়
প্রশাসনের কিছু
অসাধু
সদস্য
সরাসরি
নিয়ন্ত্রন করছে
এই
ব্যাবসা। এই
সুযোগে
৩৬
ঘা
মারা
জনগনের
বন্ধু
পুলিশের কিছু
ডায়নামিক অফিসার
রা
দেহ
তল্লাসির নামে
নিজেরাই পকেটে
দুই
পিছ
ঢুকিয়ে
দিয়ে…
মহা
ফাঁপর
মামলা,জেল… তারপর রফাদফা
“টাকা”
মিশন
complete। ডাক্তারদের মতে
নিয়মিত ইয়াবা
সেবনে
মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, নিদ্রাহীনতা, খিঁচুনি, মস্তিষ্ক বিকৃতি,
রক্তচাপ বৃদ্ধি,
অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন, হার্ট
অ্যাটাক, ঘুমের
ব্যাঘাত, শরীরে
কিছু
চলাফেরার অস্তিত্ব টের
পাওয়া,
অস্বস্তিকর মানসিক
অবস্থা,
কিডনি
বিকল,
চিরস্থায়ী যৌন–অক্ষমতা, ফুসফুসের প্রদাহসহ ফুসফুসে টিউমার ও ক্যান্সার হতে
পারে।
এ
ছাড়া
ইয়াবায় অভ্যস্ততার পর
হঠাৎ
এর
অভাবে
সৃষ্টি
হয়
হতাশা
ও
আত্মহত্যার প্রবণতা।
সেবনকারীদের মধ্যে
প্রচলিত ধারণা
অনুসারে, চিতা
নামের
পিলটি
সবচেয়ে নিম্নমানের ইয়াবা
পিল
হিসেবে
গণ্য
হয়।
এর
গায়ে
ক্ষুদ্র চিহ্ন
থাকে।
অন্যদিকে গোলাপ
জল
নামের
ইয়াবা
পিলকে
উচ্চ
মান
পিল
হিসেবে
গণ্য
করা
হয়।
ইয়াবা
পিলের
গায়ে
ইংরেজি
ডাব্লিউ ওয়াই
(WY) লেখা
থাকে।
ওয়াই
লেখার
ধরন
দীর্ঘ
হলে
এবং
ইয়াবার রঙ
পুরোপুরি গোলাপি
হলে
ধারণা
করা
হয়
সেটি
ইয়াবা
হিসেবে
ভাল
মানের। বর্তমান সময়ে
জনপ্রিয় এই
নেশা
দ্রব্য
সমাজের
উচ্চবিত্ত,নিন্মবিত্ত,তরুন,তরুনী,যুবক,যুবতী,শিক্ষিত,অশিক্ষিত,সরকারি,বেসরকারি,সংবাদ
কর্মী
থেকে
শুরু
করে
সকল
শ্রেনী
পেশার
মানুষ
আসক্ত
এই
মরন
নেশায়।
মোবাইল
ফোনের
নেটওয়ার্কের মত
হাটে
মাঠে
ঘাটে
সর্বত্র হাতের
নাগালেই পাওয়া
যাচ্ছে
এই
ইয়াবা। অল্প
সময়ে
কোটিপতি হবার
নেশায়
এক
শেনীর
মানুষরূপী কিছু
অমানুষ
মায়ানমার থেকে
আমদানি
করে
এক
শ্রেনীর নিন্মবিত্ত আয়ের
মানুষ
কে
ব্যাবহার করে
বাংলাদেশের প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছে
দিচ্ছে
এই
মরন
নেশা। প্রশ্ন
হচ্ছে
আইন
শৃংখলা
বাহিনীর চোখ
কে
ফাকি
দিয়ে
কিভাবে
কক্সবাজারের টেকনাফ
থেকে
সারা
বাংলাদেশে সরবরাহ
করা
হয়
এই
ইয়াবা?
নাকি…
প্রশাসনের সাথে
আতাত
করে
দেদারছে চলছে
এই
ইধারকার মাল
ওধার
করার
কারবার ? হ্যা
পুরোপুরি সত্যি
না
হলেও
আংশিক
সত্যি
বিভিন্ন সময়ে
প্রকাশিত সংবাদ
থেকে
দেখা
যায়
এই
ব্যাবসার সাথে
অসাধু
কিছু
আইন
শৃংখলা
রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যারা উতঃপূত
ভাবে
জড়িত। সবচাইতে অবাক
করা
বিষয়
রাজধানীর মোহাম্মদ পুরের
বাহারি
ক্যাম্পে ২৪
ঘণ্টা
আসক্তদের সেবার
ব্রত
নিয়ে
ইয়াবা
সম্রাটরা চাহিবা
মাত্র
উহার
বাহক
কে
সরবরাহ
করছে
এই
ইয়াবা।
মাত্র
১০০
গজ
দূরে
প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে বিশেষ
বাহনী
এস
পি
বি
এন
এর
কার্যালয়,পাশেই
থানা
আর
ও
আজব
করা
ব্যাপার একটু
সামনেই
গণভবন।
নাম
প্রকাশে অনিচ্ছুক এক
হোটেল
ব্যাবসায়ী জানায়
প্রতি
মাসে
অন্তত
২০
থেকে
৩০
কোটি
টাকার
ব্যাবসা হয়
এই
বহুল
পরিচিয়
বিহারী
ক্যাম্পে। এবং
সেই
টাকার
একটা
মোটা
অংশ
যায়
স্থানীয় নেতা,থানা,পুলিশ সহ
প্রভাবশালীদের পকেটে। শুধু
রাজধানীর বিহারী
ক্যাম্পেই না
প্রতটি
জেলা,থানা,মহল্লায় প্রভাবশালী ও
রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় পরিচালিত হচ্ছে
এই
ইয়াবার
ব্যাবসা। চাঞ্চল্যকর ব্যাপার হচ্ছে
অনেকে
প্রশাসনের সোর্স
হিসেবে
কাজ
করে
অন্য
ব্যাবসায়ীদের সেলসম্যান দের
information দিয়ে
ধরিয়ে
দিয়ে
সোর্সরা নিজেরাই বিনা
বাধায়
হনুমান
ষ্টাইলে ব্যাবসা করে
যাচ্ছে। আবার
অনেক
যায়গায়
প্রশাসনের কিছু
অসাধু
সদস্য
সরাসরি
নিয়ন্ত্রন করছে
এই
ব্যাবসা। এই
সুযোগে
৩৬
ঘা
মারা
জনগনের
বন্ধু
পুলিশের কিছু
ডায়নামিক অফিসার
রা
দেহ
তল্লাসির নামে
নিজেরাই পকেটে
দুই
পিছ
ঢুকিয়ে
দিয়ে…
মহা
ফাঁপর
মামলা,জেল… তারপর রফাদফা
“টাকা”
মিশন
complete। ডাক্তারদের মতে
নিয়মিত ইয়াবা
সেবনে
মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, নিদ্রাহীনতা, খিঁচুনি, মস্তিষ্ক বিকৃতি,
রক্তচাপ বৃদ্ধি,
অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন, হার্ট
অ্যাটাক, ঘুমের
ব্যাঘাত, শরীরে
কিছু
চলাফেরার অস্তিত্ব টের
পাওয়া,
অস্বস্তিকর মানসিক
অবস্থা,
কিডনি
বিকল,
চিরস্থায়ী যৌন–অক্ষমতা, ফুসফুসের প্রদাহসহ ফুসফুসে টিউমার ও ক্যান্সার হতে
পারে।
এ
ছাড়া
ইয়াবায় অভ্যস্ততার পর
হঠাৎ
এর
অভাবে
সৃষ্টি
হয়
হতাশা
ও
আত্মহত্যার প্রবণতা।
এ
মাদক
সাধারণ
শান্ত
ব্যক্তিটিকেও হিংস্র
ও
আক্রমণাত্মক করে
তুলতে
পারে।
ইয়াবা
গ্রহণে
হ্যালুসিনেশন ও
সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হওয়াটা খুব
স্বাভাবিক ব্যাপার। হ্যালুসিনেশন হলে
রোগী
উল্টোপাল্টা দেখে,
গায়েবি আওয়াজ
শোনে।
আর
প্যারানয়াতে ভুগলে
রোগী
ভাবে
অনেকেই
তার
সঙ্গে
শত্রুতা করছে।
তারা
মারামারি ও
সন্ত্রাস করতেও
পছন্দ
করে।
এতে
করে
বাড়ছে
সামাজিক অপরাধ। এখন
জাতির
বিবেকের কাছে
প্রশ্ন
ইয়াবা
নামক
মাদকের
জীবন
ঘাতির
ছোঁবল
থেকে
জাতিকে
বাচাবে
কে?
নাকি
অদূর
ভবিষ্যৎ মেধা
শূন্যতায় ভুগবে
জাতি
?
মাদক
সাধারণ
শান্ত
ব্যক্তিটিকেও হিংস্র
ও
আক্রমণাত্মক করে
তুলতে
পারে।
ইয়াবা
গ্রহণে
হ্যালুসিনেশন ও
সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হওয়াটা খুব
স্বাভাবিক ব্যাপার। হ্যালুসিনেশন হলে
রোগী
উল্টোপাল্টা দেখে,
গায়েবি আওয়াজ
শোনে।
আর
প্যারানয়াতে ভুগলে
রোগী
ভাবে
অনেকেই
তার
সঙ্গে
শত্রুতা করছে।
তারা
মারামারি ও
সন্ত্রাস করতেও
পছন্দ
করে।
এতে
করে
বাড়ছে
সামাজিক অপরাধ। এখন
জাতির
বিবেকের কাছে
প্রশ্ন
ইয়াবা
নামক
মাদকের
জীবন
ঘাতির
ছোঁবল
থেকে
জাতিকে
বাচাবে
কে?
নাকি
অদূর
ভবিষ্যৎ মেধা
শূন্যতায় ভুগবে
জাতি
?
রাজ্জাক হোসাইন রাজ, সদস্য ছাত্রলীগ
কেন্দ্রীয় কমিটি।
কেন্দ্রীয় কমিটি।
মানিকগঞ্জ২৪/ ১৭ অক্টোবর/ ২০১৭।
আড়ও লেখা পড়ুন: