আব্দুল মালেক: মানবতার আড়ালে
কুৎসিত
সুচি
যার
হাসির
আড়ালে
কুৎসিত
চেহারা,
বিকৃত
মানসিকতা, রক্ত
নিয়ে
যিনি
খেলে
হোলি
খেলা,
লোকালয়
পুড়িয়ে
তৃপ্তির ঢেকুর,
আর্তচিৎকারে আত্মতৃপ্তি।মানবের
বাঁচার
আকুতি
তার
কাছে
তুচ্ছ। রক্তের
হোলিখেলার ওপর
দাড়িয়ে
তাইতো
বলে
রোহিঙ্গাদের ওপর
কোনো
অত্যাচার হচ্ছে
না। তার
নাম
অং
সান
সুচি।
কুৎসিত
সুচি
যার
হাসির
আড়ালে
কুৎসিত
চেহারা,
বিকৃত
মানসিকতা, রক্ত
নিয়ে
যিনি
খেলে
হোলি
খেলা,
লোকালয়
পুড়িয়ে
তৃপ্তির ঢেকুর,
আর্তচিৎকারে আত্মতৃপ্তি।মানবের
বাঁচার
আকুতি
তার
কাছে
তুচ্ছ। রক্তের
হোলিখেলার ওপর
দাড়িয়ে
তাইতো
বলে
রোহিঙ্গাদের ওপর
কোনো
অত্যাচার হচ্ছে
না। তার
নাম
অং
সান
সুচি।
আজ
শুধু
মিয়ানমার নয়
আশপাশের সবকটি
দেশেই
অশান্তি ছড়িয়ে
পড়েছে। রোহিঙ্গা বস্তিতে অমানষিক নির্যাতন, ধর্ষন,
খুন
যখন
সুচির
ইন্দনে
হয়
তখন
সুচির
প্রতি
ঘৃণার
পারদ
জমতে
থাকে
বিশ্ববাসীর মনে। জাতিসংঘ পর্যন্ত অসহায়
সুচির
কাছে। সত্যিই
সুচি
পারেন,
বর্তমান সময়ের
বর্বরতা, সুচির
ভূমিকা
দেখে
বিশ্ববিবেক আজ
লজ্জিত,
অথর্ব
হয়ে
গেছেন।
শুধু
মিয়ানমার নয়
আশপাশের সবকটি
দেশেই
অশান্তি ছড়িয়ে
পড়েছে। রোহিঙ্গা বস্তিতে অমানষিক নির্যাতন, ধর্ষন,
খুন
যখন
সুচির
ইন্দনে
হয়
তখন
সুচির
প্রতি
ঘৃণার
পারদ
জমতে
থাকে
বিশ্ববাসীর মনে। জাতিসংঘ পর্যন্ত অসহায়
সুচির
কাছে। সত্যিই
সুচি
পারেন,
বর্তমান সময়ের
বর্বরতা, সুচির
ভূমিকা
দেখে
বিশ্ববিবেক আজ
লজ্জিত,
অথর্ব
হয়ে
গেছেন।
কেউ
কোনো
শব্দ
পর্যন্ত করছেন
না। বিশ্বমিডিয়া প্রতিদিন তুলে
ধরছেন
নির্মমতার চিত্র,
ছোট
শিশু
থেকে
শুরু
করে
বৃদ্ধরা পর্যন্ত রেহাই
পাচ্ছে
না
তার
হাত
থেকে। নারীকে
গাছের
সঙ্গে
বেঁধে
নির্যাতনের চিত্র,
ছোট্ট
শিশুর
শরীরে
আগুন
দেয়া,
গ্রামের পর
গ্রাম
পুড়িয়ে
দেয়ার
দৃশ্য,
জ্যান্ত মানুষকে মাটিচাপার দৃশ্য
দেখে
গা
শিহরে
ওঠে।
কোনো
শব্দ
পর্যন্ত করছেন
না। বিশ্বমিডিয়া প্রতিদিন তুলে
ধরছেন
নির্মমতার চিত্র,
ছোট
শিশু
থেকে
শুরু
করে
বৃদ্ধরা পর্যন্ত রেহাই
পাচ্ছে
না
তার
হাত
থেকে। নারীকে
গাছের
সঙ্গে
বেঁধে
নির্যাতনের চিত্র,
ছোট্ট
শিশুর
শরীরে
আগুন
দেয়া,
গ্রামের পর
গ্রাম
পুড়িয়ে
দেয়ার
দৃশ্য,
জ্যান্ত মানুষকে মাটিচাপার দৃশ্য
দেখে
গা
শিহরে
ওঠে।
এক
করুণ
ইতিহাসের জন্ম
দিয়েছে
সুচি
নির্যাতিতাদের আহাজারি বাতাসে
ছড়িয়ে
পড়ছে
গোটা
পৃথিবীতে। ভবিষ্যৎ পৃথিবী
যে
ইতিহাস
ঘৃণার
সঙ্গে
স্মরণ
করবে। এখন
বুঝতে
পাচ্ছি,
সুচির
গৃহবন্দি যথার্থ
ছিল।
অথচ
তার
মুক্তির পক্ষে
আমার
বাংলায়
কত
না
মানববন্ধন হয়েছে।
করুণ
ইতিহাসের জন্ম
দিয়েছে
সুচি
নির্যাতিতাদের আহাজারি বাতাসে
ছড়িয়ে
পড়ছে
গোটা
পৃথিবীতে। ভবিষ্যৎ পৃথিবী
যে
ইতিহাস
ঘৃণার
সঙ্গে
স্মরণ
করবে। এখন
বুঝতে
পাচ্ছি,
সুচির
গৃহবন্দি যথার্থ
ছিল।
অথচ
তার
মুক্তির পক্ষে
আমার
বাংলায়
কত
না
মানববন্ধন হয়েছে।
মানবিকতা হারিয়ে
সুচি
যে
এক
অমানুষ
তা
প্রমাণিত হয়েছে,
সুচির
কুৎসিত
চেহারা
এটাই
বলে
সে
সময়
যা
হয়েছিল
তা
ছিল
বিরাট
ভুল। সুচি
জাতির
কুদিশা
দেয়ার
নেতা
মৌলবাদী হিসেবে
নিজেকে
জাহির
করে
সে
নিজেকে
ধর্মনিরপেক্ষ প্রমাণে ব্যর্থ
হয়েছেন।
সুচি
যে
এক
অমানুষ
তা
প্রমাণিত হয়েছে,
সুচির
কুৎসিত
চেহারা
এটাই
বলে
সে
সময়
যা
হয়েছিল
তা
ছিল
বিরাট
ভুল। সুচি
জাতির
কুদিশা
দেয়ার
নেতা
মৌলবাদী হিসেবে
নিজেকে
জাহির
করে
সে
নিজেকে
ধর্মনিরপেক্ষ প্রমাণে ব্যর্থ
হয়েছেন।
গোটা
বিশ্ব
এটা
বুঝেছে
তারা
ভুল
মানুষের জন্য
রাজপথে
লড়েছেন। তার
প্রমান
এমন
বিকৃত
রুচির
ঘৃণ্যতম কাজে
সুচি
একটুও
ব্যথিত
হচ্ছেন
না।
গৃহবন্দি সুচির
সঙ্গে
ক্ষমতার মসনদে
বসা
সুচির
বিশাল
পার্থক্য। আর তাই
তো
দেশে
দেশে
স্লোগান উঠেছে–
কেড়ে
নেয়া
হোক
তার
নোবেল
পুরস্কার।
বিশ্ব
এটা
বুঝেছে
তারা
ভুল
মানুষের জন্য
রাজপথে
লড়েছেন। তার
প্রমান
এমন
বিকৃত
রুচির
ঘৃণ্যতম কাজে
সুচি
একটুও
ব্যথিত
হচ্ছেন
না।
গৃহবন্দি সুচির
সঙ্গে
ক্ষমতার মসনদে
বসা
সুচির
বিশাল
পার্থক্য। আর তাই
তো
দেশে
দেশে
স্লোগান উঠেছে–
কেড়ে
নেয়া
হোক
তার
নোবেল
পুরস্কার।
একদিন
এই
মানবতার খোলসপড়া এই
ব্যর্থ
সুচিকেই ডাকা
হতো
এশিয়ার
নেলসন
ম্যান্ডেলা হিসেবে। সুচির
সাথে
ম্যান্ডেলার নাম
যুক্ত
করলেও
তাকে
অপমান
করা
হয়,
কারণ
আজ
এক
ঘৃণার
নাম
সুচি। এই
কি
সুচির
গণতন্ত্র, নাকি
সামরিক
জান্তাদের দেয়া
অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ নিচ্ছেন,মনের
জ্বালা
মেটাচ্ছেন বর্বরতার মাধ্যমে।
এই
মানবতার খোলসপড়া এই
ব্যর্থ
সুচিকেই ডাকা
হতো
এশিয়ার
নেলসন
ম্যান্ডেলা হিসেবে। সুচির
সাথে
ম্যান্ডেলার নাম
যুক্ত
করলেও
তাকে
অপমান
করা
হয়,
কারণ
আজ
এক
ঘৃণার
নাম
সুচি। এই
কি
সুচির
গণতন্ত্র, নাকি
সামরিক
জান্তাদের দেয়া
অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ নিচ্ছেন,মনের
জ্বালা
মেটাচ্ছেন বর্বরতার মাধ্যমে।
সূচির
বাবা
অং
সান
আধুনিক
মিয়ানমার প্রতিষ্ঠাসহ দেশটির
সেনাবাহিনীরও প্রতিষ্ঠাতা করেন। এখন
মনে
হচ্ছে
তার
পিতার
হত্যার
পেছনে
তাদের
পারিবারিক চরিত্রও বোদ
হয়
দায়ী
ছিল
অনেকটাই। তার মেয়েকেই কি
না
সেই
সেনাবাহিনী গৃহবন্দি করে
রাখে
১৫
বছর।
বাবা
অং
সান
আধুনিক
মিয়ানমার প্রতিষ্ঠাসহ দেশটির
সেনাবাহিনীরও প্রতিষ্ঠাতা করেন। এখন
মনে
হচ্ছে
তার
পিতার
হত্যার
পেছনে
তাদের
পারিবারিক চরিত্রও বোদ
হয়
দায়ী
ছিল
অনেকটাই। তার মেয়েকেই কি
না
সেই
সেনাবাহিনী গৃহবন্দি করে
রাখে
১৫
বছর।
সাফ
কথা
সামরিক
জেনারেলরা তাকে
চিনেছিলেন এবং
বুঝতে
পেরেছিলেন সুচির
হাতে
মিয়ানমার সুরক্ষিত না,
আজ
যখন
বর্বর
নির্যাতন, হত্যা,
গ্রামের পর
গ্রাম
পুড়িয়ে
দেয়ার
দৃশ্য
দেখতে
পায়
বিশ্ব
তখন
শুধু
ভাবী
“ভুল
করেছে
বিশ্ব”।
কথা
সামরিক
জেনারেলরা তাকে
চিনেছিলেন এবং
বুঝতে
পেরেছিলেন সুচির
হাতে
মিয়ানমার সুরক্ষিত না,
আজ
যখন
বর্বর
নির্যাতন, হত্যা,
গ্রামের পর
গ্রাম
পুড়িয়ে
দেয়ার
দৃশ্য
দেখতে
পায়
বিশ্ব
তখন
শুধু
ভাবী
“ভুল
করেছে
বিশ্ব”।
মানিকগঞ্জ২৪/ ২৭ সেপ্টেম্বর/ ২০১৭।