মানিকগঞ্জ২৪ প্রতিনিধি: জেলার শিবালয়
উপজেলার উলাইল বিরাজপুর ও ঠেংগামারা গ্রামের যাতায়াতের এক মাত্র ব্রীজের গোড়ায় মাটি না থাকায় দুই গ্রামবাসীর দোর্ভোগ পোহাতে
হচ্ছে ।এ ব্রীজটি নির্মাণের পর থেকেই গোড়ায় মাটি ভরাট করা হয় নি। দীর্ঘ ২২ বছর ধরে
ব্রীজের দুই পাশে বাশেঁর সাকো দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। ফলে দুই গ্রামের হাজার হাজার
মানুষসহ বিরাজপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
করতে বাধ্য হচ্ছে।
উপজেলার উলাইল বিরাজপুর ও ঠেংগামারা গ্রামের যাতায়াতের এক মাত্র ব্রীজের গোড়ায় মাটি না থাকায় দুই গ্রামবাসীর দোর্ভোগ পোহাতে
হচ্ছে ।এ ব্রীজটি নির্মাণের পর থেকেই গোড়ায় মাটি ভরাট করা হয় নি। দীর্ঘ ২২ বছর ধরে
ব্রীজের দুই পাশে বাশেঁর সাকো দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। ফলে দুই গ্রামের হাজার হাজার
মানুষসহ বিরাজপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
করতে বাধ্য হচ্ছে।
জেলার শিবালয় উপজেলার উলাইল ইউনিয়নের বিরাজপুর ও ঠেংগামারা
গ্রামের সাথে সংযোগ ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়েছিল ১৯৯৫ সনে। তার পর থেকেই ঘোরায় মাটি
ভরাট করা হয় নি। বাশের সাকো দিয়ে তাদের পারা পার করতে হচ্ছে। দিন যায় বছর যায়
কিন্তু তাদের সমস্যা সমাধান হয় না এমন অভিযোগ দুই গ্রামবাসীর।
গ্রামের সাথে সংযোগ ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়েছিল ১৯৯৫ সনে। তার পর থেকেই ঘোরায় মাটি
ভরাট করা হয় নি। বাশের সাকো দিয়ে তাদের পারা পার করতে হচ্ছে। দিন যায় বছর যায়
কিন্তু তাদের সমস্যা সমাধান হয় না এমন অভিযোগ দুই গ্রামবাসীর।
এ সেতুর নিকটেই রয়েছে বিরাজপুর সরকারী
প্রাথমিক বিদ্যালয়। ঠেংগামারী থেকে রুপসা বিদ্যালয় দুরে থাকায় ঐ গ্রামের সকল
ছাত্র- ছাত্রীরাই বিরাজপুর বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে। এতে প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের
ঝুঁকি নিয়ে ঐ ব্রীজ দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। তাছাড়া এ গ্রামের বেশীর ভাগই মানুষ
হচ্ছে কৃষক। তাদের উৎপাদিত পন্য জেলা ও উপজেলার হাট বাজারে নিতে অতিরিক্ত সময় ও
টাকা খরচ হওয়াতে তাদের লোকসান গুনতে হচ্ছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়। ঠেংগামারী থেকে রুপসা বিদ্যালয় দুরে থাকায় ঐ গ্রামের সকল
ছাত্র- ছাত্রীরাই বিরাজপুর বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে। এতে প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের
ঝুঁকি নিয়ে ঐ ব্রীজ দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। তাছাড়া এ গ্রামের বেশীর ভাগই মানুষ
হচ্ছে কৃষক। তাদের উৎপাদিত পন্য জেলা ও উপজেলার হাট বাজারে নিতে অতিরিক্ত সময় ও
টাকা খরচ হওয়াতে তাদের লোকসান গুনতে হচ্ছে।
ঠেংগামারা গ্রামের মিন্টু জানান,
আমাদের গ্রামের শিক্ষার্থীরা বিরাজপুর
সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়া শুনা করে। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা
বিদ্যালযে যেতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাদের পিতা- মাতারা এসে তাদের এ ব্রীজ পার করে
দিতে হয়।
আমাদের গ্রামের শিক্ষার্থীরা বিরাজপুর
সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়া শুনা করে। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা
বিদ্যালযে যেতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাদের পিতা- মাতারা এসে তাদের এ ব্রীজ পার করে
দিতে হয়।
একই গ্রামের রাজ্জাক মোলা জানান,
আমাদের গ্রাম মরিচ চাষ হয় বেশী। এ মরিচ আমারা বিক্রি করতে যাই সাইকেল নিয়ে যেতে হয়
। এ ব্রীজের ঘোরায় মাটি না থাকায় আমরা রুপসা গ্রাম ঘুরে ৮ কিলোমিটার সড়ক পাড়িয়ে
দিয়ে ঢাকা- আরিচা মহাসড়কের টেপরা ষ্টান্ডে উঠতে হয়। আর ব্রীজ দিয়ে যেতে পারলে
আমাদের অনেক সময় কম লাগত।
আমাদের গ্রাম মরিচ চাষ হয় বেশী। এ মরিচ আমারা বিক্রি করতে যাই সাইকেল নিয়ে যেতে হয়
। এ ব্রীজের ঘোরায় মাটি না থাকায় আমরা রুপসা গ্রাম ঘুরে ৮ কিলোমিটার সড়ক পাড়িয়ে
দিয়ে ঢাকা- আরিচা মহাসড়কের টেপরা ষ্টান্ডে উঠতে হয়। আর ব্রীজ দিয়ে যেতে পারলে
আমাদের অনেক সময় কম লাগত।
এ ব্যাপারে আখের আলী, আসলাম জানান,
১৯৯৫ সনে এ ব্রীজটি নির্মাণ করে, কিন্তু ২২ বছরেও সংযোগ সড়কের দুই পাশে মাটি ভরাট
করা হয় নি। ফলে আমাদের দু্ই গ্রামের মানুষদের নিদারুন কষ্ট করতে হচ্ছে। আমারা
সাইকেল, মটর সাইকেল, ভ্যানসহ কোন যানবাহন নিয়ে এ ব্রীজ দিয়ে চলাচল করতে পারি না।
১৯৯৫ সনে এ ব্রীজটি নির্মাণ করে, কিন্তু ২২ বছরেও সংযোগ সড়কের দুই পাশে মাটি ভরাট
করা হয় নি। ফলে আমাদের দু্ই গ্রামের মানুষদের নিদারুন কষ্ট করতে হচ্ছে। আমারা
সাইকেল, মটর সাইকেল, ভ্যানসহ কোন যানবাহন নিয়ে এ ব্রীজ দিয়ে চলাচল করতে পারি না।
বিরাজপুর গ্রামের জুবায়ের হোসেন জনি
জানান, জাতীয় নির্বাচন, স্থানীয় নির্বাচনের সময় জন প্রতিনিধিরা এসে আশ্বাস দেন
কিন্তু ২২ বছর পরও ব্রীজের গোড়ায় মাটি ভরাট করা হয় নি।
জানান, জাতীয় নির্বাচন, স্থানীয় নির্বাচনের সময় জন প্রতিনিধিরা এসে আশ্বাস দেন
কিন্তু ২২ বছর পরও ব্রীজের গোড়ায় মাটি ভরাট করা হয় নি।
এ ব্যাপারে বিরাজপুর সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আনোয়ারা বেগম জানান, আমার বিদ্যালয়ের ১৯২ জন শিক্ষার্থী
আছে। আর ঠেংগামারা গ্রাম প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী আসে বিদ্যালয়ে। আমরা নিজেরা টাকা
দিয়ে ঐ ব্রীজের সাথে বাশেঁর সাকো তৈরি করে দিয়েছি। এ ব্রীজটি স্থায়ী ভাবে মাটি
ভরাট করা জুরুরী হয়ে পড়েছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আনোয়ারা বেগম জানান, আমার বিদ্যালয়ের ১৯২ জন শিক্ষার্থী
আছে। আর ঠেংগামারা গ্রাম প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী আসে বিদ্যালয়ে। আমরা নিজেরা টাকা
দিয়ে ঐ ব্রীজের সাথে বাশেঁর সাকো তৈরি করে দিয়েছি। এ ব্রীজটি স্থায়ী ভাবে মাটি
ভরাট করা জুরুরী হয়ে পড়েছে।
উলাইল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ
আলাল উদ্দিন জানান, এ ব্রীজের মাটি ভরাটের কোন
পরিবেশ নাই। খাধটি এতটাই গভীর যে এখানে মাটি ফেলানো সম্ভব না। এ ব্রীজটি
বাজেয়াপ্ত করে নতুন করে ব্রীজ নির্মাণ করলেই স্থায়ী সমাধান সম্ভব। তাই ব্রীজটি
নির্মাণের প্রস্তাব করে স্থানীয় সাংসদ কে জানানো হবে।
আলাল উদ্দিন জানান, এ ব্রীজের মাটি ভরাটের কোন
পরিবেশ নাই। খাধটি এতটাই গভীর যে এখানে মাটি ফেলানো সম্ভব না। এ ব্রীজটি
বাজেয়াপ্ত করে নতুন করে ব্রীজ নির্মাণ করলেই স্থায়ী সমাধান সম্ভব। তাই ব্রীজটি
নির্মাণের প্রস্তাব করে স্থানীয় সাংসদ কে জানানো হবে।
মানিকগঞ্জ২৪/ হা.ফ/ ৫ আগস্ট/ ২০১৭।