সিংগাইর প্রতিনিধি, ৯ জুন: সিংগাইরে এক পাষন্ড মা তার ৭ দিন বয়সের পুত্র সন্তানের
পিতৃ পরিচয় না থাকার কারণে
হত্যা করার চেষ্টা করে। স্থানীয়রা দেখে ফেলাতে মা কৌশলে
পালিয়ে যায়। শিশু বর্তমানে মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।
পিতৃ পরিচয় না থাকার কারণে
হত্যা করার চেষ্টা করে। স্থানীয়রা দেখে ফেলাতে মা কৌশলে
পালিয়ে যায়। শিশু বর্তমানে মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।
ঘটনা টি ঘটেছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার বড় কালিয়াকৈর গ্রামে।
বিষয়টি মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক
চিকিৎসক নিশ্চিত করে বলেন, ৭ দিনের এক পুত্র সন্তান জখম অবস্থায় শনিবার দুপুরে ভর্তি
হয়। শিশুটি এখনো
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছে।
চিকিৎসক নিশ্চিত করে বলেন, ৭ দিনের এক পুত্র সন্তান জখম অবস্থায় শনিবার দুপুরে ভর্তি
হয়। শিশুটি এখনো
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছে।
এ ব্যাপারে সিংগাইর
উপজেলার বড় কালিয়াকৈর
এলাকার বাদশা মিয়ার স্ত্রী রেশমি বেগম জানান, শনিবার দুপুরে বড় কালিয়াকৈর এলাকার
আলিয়া মাদ্রাসার পাশে ওই শিশুকে মেরে
ফেলার চেষ্টা করে শিশুটির মা শিল্পী আক্তার।
স্থানীয় এলাকাবাসী এসময় বিষয়টি টের পেলে রাস্তার পাশে শিশুটিকে ফেলে দৌড়ে পালিয়ে যায় শিল্পী। পরে শিশুটি কে মানিকগঞ্জ হাসপাতালে
আনা হয়।
উপজেলার বড় কালিয়াকৈর
এলাকার বাদশা মিয়ার স্ত্রী রেশমি বেগম জানান, শনিবার দুপুরে বড় কালিয়াকৈর এলাকার
আলিয়া মাদ্রাসার পাশে ওই শিশুকে মেরে
ফেলার চেষ্টা করে শিশুটির মা শিল্পী আক্তার।
স্থানীয় এলাকাবাসী এসময় বিষয়টি টের পেলে রাস্তার পাশে শিশুটিকে ফেলে দৌড়ে পালিয়ে যায় শিল্পী। পরে শিশুটি কে মানিকগঞ্জ হাসপাতালে
আনা হয়।
রেশমি আরো জানান, বেশ কয়েক বছর আগে শিল্পীর বিয়ে হয়। ওই ঘরে একটি
ছেলে সন্তান রয়েছে। স্বামীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের কারণে ওই ছেলেটিকে তার
বাবা নিয়ে যায়। এরপর আর শিল্পীর বিয়ে
হয়নি। তবে সাতদিন আগে শিল্পী তাদের বাড়িতে ওই ছেলে সন্তানের
জন্ম দেন। পিতৃ পরিচয় না থাকার কারণে
ওই শিশুটিকে হত্যাচেষ্টা করা হয় বলে ধারণা
করেন তিনি।
ছেলে সন্তান রয়েছে। স্বামীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের কারণে ওই ছেলেটিকে তার
বাবা নিয়ে যায়। এরপর আর শিল্পীর বিয়ে
হয়নি। তবে সাতদিন আগে শিল্পী তাদের বাড়িতে ওই ছেলে সন্তানের
জন্ম দেন। পিতৃ পরিচয় না থাকার কারণে
ওই শিশুটিকে হত্যাচেষ্টা করা হয় বলে ধারণা
করেন তিনি।
বর্তমানে
শিশুটির দেখবালের দায়িত্ব পালন করছেন শিল্পির প্রতিবেশী রেশমি বেগম।
শিশুটির দেখবালের দায়িত্ব পালন করছেন শিল্পির প্রতিবেশী রেশমি বেগম।
মানিকগঞ্জ সদর
হাসপাতালের দায়িত্বরত
চিকিৎসক সারোয়ার হোসেন বলেন, শিশুটির মাথা, বুক ও পায়ে জখম
রয়েছে। শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক। শিশুটিকে ঢাকা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু শিশুটির অভিভাবক না থাকার কারণে
সদরেই চিকিৎসাধীন রয়েছে।
হাসপাতালের দায়িত্বরত
চিকিৎসক সারোয়ার হোসেন বলেন, শিশুটির মাথা, বুক ও পায়ে জখম
রয়েছে। শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক। শিশুটিকে ঢাকা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু শিশুটির অভিভাবক না থাকার কারণে
সদরেই চিকিৎসাধীন রয়েছে।
মানিকগঞ্জ২৪/ সিংগাইর/ হা.ফ/ ৯ জুন
২০১৮।
২০১৮।
আরও পড়ুন: