মেহেদী
হাসানঃ
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার দিঘুলিয়া ইউনিয়নের পৌঁলশুড়া সরকারী
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভূত আতংক দেখা দিয়েছে। এতে ছাত্র-
ছাত্রী ও এলাকার মানুষের মনে চরম
ভূত আতংক বিরাজ
করছে।
বিষয়টি সাটুরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাবেরা সুলতানা মঙ্গলবার সকালে নিশ্চিত করেছেন।
হাসানঃ
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার দিঘুলিয়া ইউনিয়নের পৌঁলশুড়া সরকারী
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভূত আতংক দেখা দিয়েছে। এতে ছাত্র-
ছাত্রী ও এলাকার মানুষের মনে চরম
ভূত আতংক বিরাজ
করছে।
বিষয়টি সাটুরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাবেরা সুলতানা মঙ্গলবার সকালে নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী জানান,রবিবার (১৩) আগস্ট
পৌলশুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন সময়
তৃতীয়
শ্রেণীর এক
ছাত্রী
প্রাকৃতিক কাজ
সারতে বিদ্যালয়ের টয়লেটে
যায়।
পৌলশুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন সময়
তৃতীয়
শ্রেণীর এক
ছাত্রী
প্রাকৃতিক কাজ
সারতে বিদ্যালয়ের টয়লেটে
যায়।
অনেক সময় ঐ ছাত্রী টয়লেট থেকে বের না হলে শিক্ষকরা
টয়লেটের দরজা
ভেঙে
ভেতরে
প্রবেশ
করে ঐ ছাত্রীকে হাঁত–পা
বাঁধা
অবস্থায় উদ্ধার করে।
টয়লেটের দরজা
ভেঙে
ভেতরে
প্রবেশ
করে ঐ ছাত্রীকে হাঁত–পা
বাঁধা
অবস্থায় উদ্ধার করে।
টয়লেটটির ছিটকিনি ভেতর
থেকে
আটকানো ছিল।আর টয়লেটটির ছিটকিনি ভেতর
থেকে
আটকিয়ে
কারো
পক্ষে
বাইরে
বের
হওয়া
সম্ভব
নয়।
থেকে
আটকানো ছিল।আর টয়লেটটির ছিটকিনি ভেতর
থেকে
আটকিয়ে
কারো
পক্ষে
বাইরে
বের
হওয়া
সম্ভব
নয়।
তাই গ্রামের মানুষ
একে
ভূতের
কাজ
বলে
মনে
করছে। এতে এলাকায় ভূত আতঙ্ক
বিরাজ
করছে। অভিভাবকরা তাদের
সন্তানদের স্কুলে
পাঠাতে
ভয়
পাচ্ছে। তবে,এলাকার
সচেতনমহল কেউ অগোচরে এ কাজ করল কিনা তা তদন্ত করে
দেখার দাবি জানিয়েছেন।
একে
ভূতের
কাজ
বলে
মনে
করছে। এতে এলাকায় ভূত আতঙ্ক
বিরাজ
করছে। অভিভাবকরা তাদের
সন্তানদের স্কুলে
পাঠাতে
ভয়
পাচ্ছে। তবে,এলাকার
সচেতনমহল কেউ অগোচরে এ কাজ করল কিনা তা তদন্ত করে
দেখার দাবি জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে পৌঁলশুরা সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা কাজী সালেহা মঙ্গলবার সকাল ১০ টার
দিকে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, মেয়েটি এখন সুস্থ্য আছে। সে ছাত্রী কে তার দাদী ঐ দিনই নিয়ে গেছে। তাকে স্থানীয় আদমের মা ও মসজিদের ইমাম দিয়ে ঝাড় ফুঁক করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষিকা কাজী সালেহা আরো জানান, বিষয়টি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে সাটুরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাবেরা সুলতানা জানান, ঘটনা সম্পর্কে প্রধান শিক্ষিকা ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা আমাকে জানিয়েছে। বুধবার আমার এক সহকর্মী বিদ্যালয়ে গিয়ে বিষয়টি দেখবে বলেও জানান ঐ কর্মকর্তা।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা কাজী সালেহা মঙ্গলবার সকাল ১০ টার
দিকে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, মেয়েটি এখন সুস্থ্য আছে। সে ছাত্রী কে তার দাদী ঐ দিনই নিয়ে গেছে। তাকে স্থানীয় আদমের মা ও মসজিদের ইমাম দিয়ে ঝাড় ফুঁক করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষিকা কাজী সালেহা আরো জানান, বিষয়টি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে সাটুরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাবেরা সুলতানা জানান, ঘটনা সম্পর্কে প্রধান শিক্ষিকা ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা আমাকে জানিয়েছে। বুধবার আমার এক সহকর্মী বিদ্যালয়ে গিয়ে বিষয়টি দেখবে বলেও জানান ঐ কর্মকর্তা।
মানিকগঞ্জ২৪/ এস, কে, হে, উ/ ১৫
আগস্ট/ ২০১৭।
আগস্ট/ ২০১৭।