মোহাম্মদ হাসান
ফয়জী: মানিকগঞ্জে অধম্য ৭১ বছর জুড়েই ব্যানার ও ফেস্টুনে ঢাকা থাকে । মানিকগঞ্জ বাস
স্ট্যান্ডে অবস্থিত অধম্য ৭১ নিচু করে স্থাপন করা হয়েছে বলে অভিযোগ আছে মুক্তিযোদ্ধার
সংসদেরে। সারা বছর অবহেলা ও অযন্তে থাকার পর পোষ্টার ও ফেস্টুন সাটানোর কারনে দুর থেকে
দেখাই যায় না এ অধম্য ৭১।
ফয়জী: মানিকগঞ্জে অধম্য ৭১ বছর জুড়েই ব্যানার ও ফেস্টুনে ঢাকা থাকে । মানিকগঞ্জ বাস
স্ট্যান্ডে অবস্থিত অধম্য ৭১ নিচু করে স্থাপন করা হয়েছে বলে অভিযোগ আছে মুক্তিযোদ্ধার
সংসদেরে। সারা বছর অবহেলা ও অযন্তে থাকার পর পোষ্টার ও ফেস্টুন সাটানোর কারনে দুর থেকে
দেখাই যায় না এ অধম্য ৭১।
মুক্তিযোদ্ধের
ইতিহাহাস ও ঐতিহ্যকে এ প্রজন্মদের নিকট তুলে ধরার জন্যই মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ও মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্তাবধানে
২০১৫ সালে বাস স্ট্যান্ডে স্থাপন করা হয় অধম্য ৭১।
ইতিহাহাস ও ঐতিহ্যকে এ প্রজন্মদের নিকট তুলে ধরার জন্যই মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ও মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্তাবধানে
২০১৫ সালে বাস স্ট্যান্ডে স্থাপন করা হয় অধম্য ৭১।
কিন্তু এ অধম্য
৭১ স্থাপনের পর থেকে দিবস ছাড়া কোন যত্ন ও পরিস্কার করা হয় না। তাছাড়া সারা বছরই রাজনৈতিক
দল ও নেতাদের ব্যানার, পোষ্টার, ফেস্টুন ও রং বেরংয়ের বিল বোর্ড এমন ভাবে স্থাপন করা
হয় অধম্য ৭১ দেখাই যায় না।
৭১ স্থাপনের পর থেকে দিবস ছাড়া কোন যত্ন ও পরিস্কার করা হয় না। তাছাড়া সারা বছরই রাজনৈতিক
দল ও নেতাদের ব্যানার, পোষ্টার, ফেস্টুন ও রং বেরংয়ের বিল বোর্ড এমন ভাবে স্থাপন করা
হয় অধম্য ৭১ দেখাই যায় না।
শুক্রবার দুপুরে
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বর্তমানে ২ টি বড় ফেস্টুন সাটানো আছে। যার কারনে যাত্রী ছাউনি
থেকে ঢাকিা- আরিচা মহাসড়ক পাড় হওয়ার সময় অধম্য ৭১ দেখাই যায় না। এমন চিত্র সারা বছরই
দেখা যায়। এতে মুক্তিযোদ্ধের এ ভাস্কয যে উদ্যেশ্যে স্থাপন করা হয়েছে তা ব্যাহত হয়েছে
বলে দাবী করেছেন খোদ রাজনৈতিক দলের নেতা, সংস্কৃতি কর্মী ও মুক্তিযোদ্ধোগণ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বর্তমানে ২ টি বড় ফেস্টুন সাটানো আছে। যার কারনে যাত্রী ছাউনি
থেকে ঢাকিা- আরিচা মহাসড়ক পাড় হওয়ার সময় অধম্য ৭১ দেখাই যায় না। এমন চিত্র সারা বছরই
দেখা যায়। এতে মুক্তিযোদ্ধের এ ভাস্কয যে উদ্যেশ্যে স্থাপন করা হয়েছে তা ব্যাহত হয়েছে
বলে দাবী করেছেন খোদ রাজনৈতিক দলের নেতা, সংস্কৃতি কর্মী ও মুক্তিযোদ্ধোগণ।
শুক্রবার বাস
স্ট্যান্ড থেকে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসা কলেজ পড়ুয়া সাদ্দাম, রফিক
জানান, মানিকগঞ্জ বাস ষ্টান্ডে স্থাপিত অধম্য ৭১ সামনে সারা বছর রাজনৈতিক দল, নেতা
কর্মীদের পোস্টার এমন ভাবে সাটান, তাদের ভারে মুক্তিযোদ্ধের ভাস্কয চোখেই দেখা যায়
ন। যা সত্যিই দৃষ্টিকুটু।
স্ট্যান্ড থেকে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসা কলেজ পড়ুয়া সাদ্দাম, রফিক
জানান, মানিকগঞ্জ বাস ষ্টান্ডে স্থাপিত অধম্য ৭১ সামনে সারা বছর রাজনৈতিক দল, নেতা
কর্মীদের পোস্টার এমন ভাবে সাটান, তাদের ভারে মুক্তিযোদ্ধের ভাস্কয চোখেই দেখা যায়
ন। যা সত্যিই দৃষ্টিকুটু।
এ ব্যাপারে মানিকগঞ্জ
মুক্তিযোদ্ধা সাংসদের কমান্ডার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা
ইঞ্জিনিয়ার তবরাক হোসেন লুডু মানিকগঞ্জ ২৪ কে জানান, ঢাকা- আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জ
বাস স্ট্যান্ডে অধম্য ৭১ স্থাপনের কাজ শুরু
হতে আমরা আপত্তি জানিয়েছিলাম। এটি সঠিক উচু স্থানে স্থাপন করা হয় নি, যার কারনে দুর
থেকে এ টি দেখা যায় না। আমরা এ অধম্য ৭১ কে সঠিক উচু স্থানে পূর্ণস্থপান করার জন্য
বর্তমান জেলা প্রশাসক কে লিখিত ভাবে জানিয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা সাংসদের কমান্ডার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা
ইঞ্জিনিয়ার তবরাক হোসেন লুডু মানিকগঞ্জ ২৪ কে জানান, ঢাকা- আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জ
বাস স্ট্যান্ডে অধম্য ৭১ স্থাপনের কাজ শুরু
হতে আমরা আপত্তি জানিয়েছিলাম। এটি সঠিক উচু স্থানে স্থাপন করা হয় নি, যার কারনে দুর
থেকে এ টি দেখা যায় না। আমরা এ অধম্য ৭১ কে সঠিক উচু স্থানে পূর্ণস্থপান করার জন্য
বর্তমান জেলা প্রশাসক কে লিখিত ভাবে জানিয়েছে।
তিনি আরো জানান,
রাজনৈতিক দলগুলিকে ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানোর সময় আরো যগ্নবান হওয়ার উচিত ।পরবর্তী
জেলা আইন শৃংখলা সভার দিন অধম্য ৭১ এর সামনে যাতে কোন প্রকার পোষ্টার ও ফেষ্টুন না
সাটানো হয় এ ব্যাপারে আমি কথা বলব।
রাজনৈতিক দলগুলিকে ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানোর সময় আরো যগ্নবান হওয়ার উচিত ।পরবর্তী
জেলা আইন শৃংখলা সভার দিন অধম্য ৭১ এর সামনে যাতে কোন প্রকার পোষ্টার ও ফেষ্টুন না
সাটানো হয় এ ব্যাপারে আমি কথা বলব।
এ ব্যাপারে মুক্তিযোদ্ধা
ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটিরি মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট
দীপক ঘোষ জানান, অধম্য ৭১ এর সামনে যে প্রতিষ্ঠান, কিংবা রাজনৈতিক দল ব্যানার ও ফেস্টুন
সাটিয়েছে তারা মুক্তিযোদ্ধ কে খাটো করেছে। তারা অধম্য ৭১ এর সুন্দয্য কে ব্যাহত করেছে।
আমরা অতি সত্তর পোষ্টার ও ফেস্টুন অপসারণ করতে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটিরি মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট
দীপক ঘোষ জানান, অধম্য ৭১ এর সামনে যে প্রতিষ্ঠান, কিংবা রাজনৈতিক দল ব্যানার ও ফেস্টুন
সাটিয়েছে তারা মুক্তিযোদ্ধ কে খাটো করেছে। তারা অধম্য ৭১ এর সুন্দয্য কে ব্যাহত করেছে।
আমরা অতি সত্তর পোষ্টার ও ফেস্টুন অপসারণ করতে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত
জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার মানিকগঞ্জ২৪ কে জানান, অধম্য ৭১ নিয়ে কিছু প্রস্তাবনা হাতে এসেছিল তা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ে
পাঠানো হয়েছে। অনুমুতি পেলেই পূনারয় কাজ করা হবে। আর ব্যানার ও ফেস্টুন দিয়ে সাটানো
থাকলে আমরা তা প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করব।
জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার মানিকগঞ্জ২৪ কে জানান, অধম্য ৭১ নিয়ে কিছু প্রস্তাবনা হাতে এসেছিল তা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ে
পাঠানো হয়েছে। অনুমুতি পেলেই পূনারয় কাজ করা হবে। আর ব্যানার ও ফেস্টুন দিয়ে সাটানো
থাকলে আমরা তা প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করব।
এ ব্যাপারে মানিকগঞ্জ
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাভভোকেট আব্দুস সালাম মানিকগঞ্জ২৪ কে জানান, অধম্য
৭১ এর সামনে আমাদের নিজ দলের একটি ব্যানার লাগিয়েছে। এ কাজটি ঠিক হয় নি বিধায় আমি এটাকে
সরাতে বলেছি। যা খারাপ তা সবার কাছেই খারাপ মন্তব্য করে তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে বিভিন্ন
দলীয় সভায় আমাদের নেতা কর্মীদের বলা হয়েছে ভবিষ্যতে মুক্তিযোদ্ধের ভাস্কয, শিক্ষা ও
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সামনে ব্যানার ও ফেস্টুন যেন না সাটানো হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাভভোকেট আব্দুস সালাম মানিকগঞ্জ২৪ কে জানান, অধম্য
৭১ এর সামনে আমাদের নিজ দলের একটি ব্যানার লাগিয়েছে। এ কাজটি ঠিক হয় নি বিধায় আমি এটাকে
সরাতে বলেছি। যা খারাপ তা সবার কাছেই খারাপ মন্তব্য করে তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে বিভিন্ন
দলীয় সভায় আমাদের নেতা কর্মীদের বলা হয়েছে ভবিষ্যতে মুক্তিযোদ্ধের ভাস্কয, শিক্ষা ও
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সামনে ব্যানার ও ফেস্টুন যেন না সাটানো হয়।
মানিকগঞ্জ পৌর
সভার মেয়র গাজী কামরুল হুদা সেলিম মানিকগঞ্জ২৪ কে বলেন, কয়েক মাসে আগে আমি অধম্য ৭১
এর আশে পাশে সকল ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণ করেছিলাম। অধম্য ৭১ এর দৃষ্টি নন্ধন ব্যাহত
করে যদি কোন ব্যানার ও ফেস্টুন থাকে তা অতিদ্রুত অপসারণ করা হবে ।
সভার মেয়র গাজী কামরুল হুদা সেলিম মানিকগঞ্জ২৪ কে বলেন, কয়েক মাসে আগে আমি অধম্য ৭১
এর আশে পাশে সকল ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণ করেছিলাম। অধম্য ৭১ এর দৃষ্টি নন্ধন ব্যাহত
করে যদি কোন ব্যানার ও ফেস্টুন থাকে তা অতিদ্রুত অপসারণ করা হবে ।
আমাদের মুক্তিযোদ্ধের
গৌরবময় ইতিহাস, যুদ্ধচলাকালীন আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা কিভাবে পাকিস্তানের সৈনিকের
বিরুদ্ধে লাড়াই করেছিলেন, তা ভাস্কর্য তৈরি করে ফুটিয়ে তুলার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ অধম্য
৭১ কে দেখে যেন আমরা মুক্তিযোদ্ধ কে মনের ভিতর ধারন করত পারে। অধম্য ৭১ যেন এর সামনে
থেকে ব্যানার ও ফেস্টুন অতি দ্রুত অপসারণ হবে এমনটাই প্রত্যাশা করছে জেলাবাসী।
গৌরবময় ইতিহাস, যুদ্ধচলাকালীন আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা কিভাবে পাকিস্তানের সৈনিকের
বিরুদ্ধে লাড়াই করেছিলেন, তা ভাস্কর্য তৈরি করে ফুটিয়ে তুলার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ অধম্য
৭১ কে দেখে যেন আমরা মুক্তিযোদ্ধ কে মনের ভিতর ধারন করত পারে। অধম্য ৭১ যেন এর সামনে
থেকে ব্যানার ও ফেস্টুন অতি দ্রুত অপসারণ হবে এমনটাই প্রত্যাশা করছে জেলাবাসী।
মানিকগঞ্জ২৪/
১৫ সেপ্টেম্বর/ ২০১৭।
১৫ সেপ্টেম্বর/ ২০১৭।